চৈতন্যদেবের উত্তরাধিকারী হলেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (CM Mamata Banerjee)। এমনটাই দাবি করলেন তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ ঋতব্রত বন্দ্যোপাধ্যায় (Ritabrata Banerjee)।
শনিবার এসআইআরের বিরুদ্ধে এবংন ভিনরাজ্যে বাঙালি পরিযায়ী শ্রমিকদের উপর অত্যাচারের প্রতিবাদের সভার আয়োজন করা হয়েছিল উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বনগাঁর নীলদর্পণ ভবনের সামনে। সেই সভায় তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ ঋতব্রত, বনগাঁ জেলা তৃণমূলের সভাপতি বিশ্বজিৎ দাস, ব্যারাকপুরের সাংসদ পার্থ ভৌমিক সহ অনেকেই উপস্থিত ছিলেন।
সেখানেই ঋতব্রত জানান, একমাত্র বাংলার মুখ্যমন্ত্রীই জাতপাত এবং ধর্মের রাজনীতির বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছেন। তাঁর কথায়, ‘শ্রীচৈতন্যদেবের উত্তরাধিকারী ছিলেন লালন। আর লালনের উত্তরাধিকারী ছিলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। এখন শ্রীচৈতন্যদেবের উত্তরাধিকারী হলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি যে পথে চলেন, তাঁর সঙ্গে লক্ষ লক্ষ মানুষ চলেন।’ পরবর্তীতে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে রাজ্যসভার সাংসদ ফের বলেন, ‘আপনি যদি বলেন, প্রথম মিছিল কে করেছিলেন, আমি বলব শ্রীচৈতন্যদেব। তিনি জাতপাত, ধর্মের বাধা ভেঙে দিয়েছিলেন। এখন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পথে চলেন লক্ষ লক্ষ মানুষ। শ্রীচৈতন্যদেবের উত্তরাধিকারী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।’
উল্লেখ্য, মুখ্যমন্ত্রীকে নিয়ে এমন দাবি যদিও এই প্রথম নয়। এর আগেও রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু, বিধায়ক নির্মল মাজিও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে রামকৃষ্ণ, সারদা দেবীর সঙ্গে তুলনা করেছিলেন। এবার সেই পথেই হাঁটলেন ঋতব্রতও।














