Bangla News Dunia, Pallab : টিউমার ইংরেজি শব্দ। যাকে বাংলায় বলে আর্বুদ। শরীরের যে কোনো স্থানে কোষসমূহ যদি ধীরে ধীরে বা দ্রুততার সঙ্গে অস্বাভাবিক ও অসামঞ্জস্যভাবে ফুলে ওঠে তাকে টিউমার বলা হয়। এক কথায় টিউমার হলো মূল দেহ কোষের অস্বাভাবিক রূপান্তর বা নতুন কোষের সংযোজন।
আরও পড়ুন : ভারত VS পাকিস্তান, স্থল-জল-আকাশে কার কত ক্ষমতা ? বিস্তারিত জেনে নিন
টিউমারের প্রকারভেদ:
বিনাইন টিউমার: এই জাতীয় টিউমার সাধারণত তুলতুলে নরম হয় এবং শক্ত হয় না। খুব আস্তে আস্তে বৃদ্ধি পায়। এর কোনো আবরণ থাকে না। এর উপরের চর্ম আলাদা পৃথক মনে হয়। এই টিউমারের সংলগ্ন গ্রন্থিসমূহ আক্রান্ত হয় না। চাপ দিলে এতে কোনো যন্ত্রণা অনুভূত হয় না।
প্রি-ম্যালিগন্যান্ট টিউমার: এই টিউমারগুলিতে কোষগুলি এখনও ক্যান্সারযুক্ত নয়, তবে ভবিষ্যতে ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
ম্যালিগন্যান্ট টিউমার: এটা নিরেট বা শক্ত হয়। খুব দ্রুত বৃদ্ধি হয়। এতে আবরণ থাকে। এটার উপরের চর্ম আলাদা পৃথক মনে হয় না। এই টিউমার সংলগ্ন গ্রন্থিসমূহ আক্রান্ত হয়। চাপ দিলে এতে যন্ত্রণা অনুভূত হয়। এতে আঘাত করলে বা অস্ত্রোপচার করলে ক্ষতি হয়। অস্ত্রোপচার করলে পরে প্রায়ই ক্যান্সার হতে দেখা যায়।
চিকিৎসা পদ্ধতি :
হোমিওপ্যাথিক ঔষধ দ্বারা টিউমার সারানো সম্ভব। এক্ষেত্রে লক্ষণ অনুযায়ী নিম্নলিখিত ঔষধ পর্যালোচনা করা যেতে পারে।
ব্যারাইটা কার্ব, ক্যালকেরিয়া কার্ব, কোনিয়াম,স্ট্যাফওসেগ্রিয়া, গ্রাফাইটিস, পালসেটিলা, হেক্লা লাভা, থুজা,ক্যাল. ফ্লোর, কার্ব এনি ইত্যাদি।