অস্থায়ী কর্মীদের মুখে হাসি, হাইকোর্টের রায়ই বহাল রাখল সুপ্রিম কোর্ট ! সব সুবিধা পাবেন

By Bangla News Dunia Desk - Pallab

Published on:

কলকাতা প্রেক্ষাপট: কলকাতা হাইকোর্টের লড়াই

এই কোল শুরুটা হয়েছিল কলকাতা হাইকোর্ট। রাজ্য দপ্তরের জোটের আর্থিক কর্মীরা অস্থায়ী সাক্ষরতা তাদের সুবিধার্থে এবং সাধারন ব্যবস্থার জন্য সমর্থনের অধিকারের জন্য অনুরোধে হন আদালতের দ্বারস্থ।

  • একইভাবে, ২০১৭ তারিখে জানুয়ারি ২৭শে জানুয়ারি একটি প্রাথমিক মে ট্রাইব্যুন আবেদনকারীদের সাহায্য দেয় তাদের সকল সুবিধা প্রদান নির্দেশ দেয়।
  • কিন্তু পরবর্তীকালে, ২০২২ ৩ তারিখে সেই রায়টি বাতিল হয়ে যায়, যার জন্য একটি বড় ধাক্কা ছিল।
  • তবে, কর্মীরা হালবেন। তারা আবার হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন। হাইকোর্ট ২০১১ ১৬ইং তারিখে পুরোনো মেমোরকে ভিত্তি করে সেপ্টেম্বরের একটি বিষয় উল্লেখ করে।
  • আদালত পরিষ্কার পরিষ্কার দেয় যে, ২০১৬ জুলাই মাসকে সমস্ত বকেয়া সুবিধা প্রদানকারীর জন্য ৯০ এর মধ্যে মিতারি দিতে হবে।

রায় যুদ্ধের রায়

কলকাতার এই রায়কে প্রকাশ করে পশ্চিমবঙ্গ সরকার দাবি করে একটি স্পেশাল লিভ টিশন (এসএলপি) মতামত দেয়। কিন্তু আবেদন জানাতে পুলিশ প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তোলে। শেষ, ২০২৫ অক্টোবর ১৮ই আগস্ট দেশের উত্তরে এই প্রশ্ন, তাদের রায়ের উত্তরে।

  • নিয়মনীতির ভিত্তিতে তারা সংবিধানের ১৩৬ নম্বর কারণ হিসেবে কলকাতা হাইকোর্টের রায়ে হস্তক্ষেপ করার কোনো সংঙ্গে খুঁজে পায়।
  • এর, হাইকোর্টের রায়ই ফলাফল বলে গণ্য হয় এবং রাজ্যের আবেদন খারিজ হয়ে যায়।
  • এই অভিযোগকারী, রায়ের বর্ণনার সকল প্রকার আর্থিক সুবিধা, যেমন বয়ান বেতন, ভাতা এবং অন্যান্য সুযোগ-সুধা, রাজ্য সরকারকে অবিলম্বে প্রদান করতে হবে।

অস্থায়ী সম্পত্তির জন্য এর প্রভাব কী?

আলোচনার এই রায় শুধুমাত্র ব্যাখ্যাকারীর জন্য নয়, পবঙ্গের সমস্ত অস্থির জন্য একটি উদাহরণ স্থাপন করেছে। এটি ব্যবহার করে যে মিডিয়া লড়াইয়ের মাধ্যমে অধিকার অর্জন করা সম্ভব। তবে, এই সুবিধা আপনাআপনি সমস্ত কর্মীর কাছে পবে না।

Bangla News Dunia Desk - Pallab

মন্তব্য করুন