Bangla News Dunia , পল্লব চক্রবর্তী : সকল পূজার আগে সবার প্রথমে গনেশ পুজো দিয়ে শুরু করা হয়। হিন্দু শাস্ত্রে দেব দেবীদের মধ্যে ভগবান গণেশ হল অন্যতম জনপ্রিয়। বিদেশেও রয়েছে গনেশ মূর্তি ও গনেশ চতুর্থী উপলক্ষ্যে দেশ ও বিদেশে অত্যন্ত ধুমধামের সঙ্গে পালন করা হয়। হিন্দুদের মতে, গনেশ ভগবান গণেশ অন্যতম শ্রদ্ধেয় দেবতা। হিন্দু ধর্মাবম্বীর সকল পূজার আগে বা নতুন সূচনা করার আগে তাঁকে শ্রদ্ধা জানায়। তাই তাকে প্রথম পূজানিয়া বলা হয়।
ভগবান শ্রী গণেশ, যিনি সিদ্ধি বিনায়ক, গণপতি, বিঘনেশ্বর এবং আরও বেশ কয়েকটি নামে পরিচিত। তিনি হলে দেবাদিদেব মহাদেব এবং দেবী পার্বতীর কনিষ্ঠ পুত্র। হিন্দু ক্যালেন্ডার অনুযায়ী, ভাদ্রমাসে শুক্লপক্ষের চতুর্থী তিথিতে গনেশের জন্মদিন উপলক্ষ্যেই গনেশ চতুর্থী হিসেবে পালন করা হয়। সেই দিন দেশের নানা প্রান্তে সকল হিন্দু ধর্মের মানুষেরা এই পূজা করেন।
সাধারণত, সেপ্টেম্বর মাসে শুভ তিথিটি পালন করা হয়। তবে তারিখটি গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার অনুযায়ী পরিবর্তিত হয়। এই বছর গনেশ চতুর্থী পালিত হবে আগামী ১০ই সেপ্টেম্বর। চতুর্থীর শুভতিথির সূচনা হবে রাত ১২.১৮ মিনিটে এবং শেষ হবে পরের দিন রাত ৯.৫৭ মিনিটে। অন্যদিকে ওই দিন পুজোর শুভ মুহূর্ত সূচনা হবে সকাল ১১.০৩ মিনিটে ও শেষ হবে ১.৩৩ মিনিটে। অনেকেই হয়তো জানেন না চতুর্থীর দিন চাঁদ দেখা এড়িয়ে যেতে হয়। সেই শুভক্ষণের সূচনা হবে সকাল ৯.১২ মিনিট থেকে। শেষ হবে বিকেল ৫.৪৩ মিনিট নাগাদ।
গনেশ চতুর্থীর দিন চাঁদ দেখা বারণ, কারণ ওইদিন চাঁদকে অশুভ বলে মনে করা হয়। ঈশ্বরের অভিশাপের কারণে চাঁদের মিথ্যা দোষের জন্য মানুষ আকৃষ্ট হতে পারে। অন্যদিকে ভাদ্রমাসের শুক্লপক্ষের চতুর্থী তিথিতে গণেশ জন্মলাভ করেছিলেন, আর তাই ভক্তদের কাছে এই দিনটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
প্রসঙ্গত, ভগবান গণেশকে বিঘ্নহার্তা হিসাবে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। অতএব, বিয়ে, সন্তানের নামকরণ অনুষ্ঠান বা গৃহপ্রবেশের মতো একটি নতুন উদ্যোগ, নতুন কাজ বা ব্যবসার শুভ সূচনা করার আগে তাঁকে প্রথমে পূজা
আরও খবর পেতে ফলো করুন আমাদের চ্যানেল