Bangla News Dunia, Pallab : আপনিও কি নতুন ব্যবসা (Business Tips) শুরু করতে চান? চাকরির পাশাপাশি বিজনেস শুরু করার আগ্রহ আছে? কিন্তু ইনভেস্ট করার ক্ষেত্রে ভাবছেন? প্রচুর টাকা বিনিয়োগ করে ব্যবসা শুরু করার ক্ষেত্রে চিন্তা হলে ব্যবসা (Business Idea) শুরু করার আগেই বেশ কিছু জিনিস আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে। এমন অনেক ব্যবসা আছে যা জিরো ইনভেস্টমেন্ট থেকেই শুরু করা যায়। তবে বিজনেস শুরু করার জন্য প্রয়োজনীয় টিপসগুলি আজকের প্রতিবেদন থেকে জেনে নিন।
আরও পড়ুন : ম্যায় হুঁ না ! শুভেন্দু-সুকান্তকে বিশেষ বার্তা দিলীপের
Zero Investment Business Tips
বিনা খরচে একটা নতুন ব্যবসা শুরু করা তো চাট্টিখানি কথা নয়। আমরা সবাই জানি একটা ব্যবসা শুরু করতে হলে অনেক কিছু খেয়াল রাখতে হয়। প্রথমত আপনি কিসের বিজনেস করবেন, সেই বিজনেসের জন্য মার্কেট কিভাবে তৈরি হবে, বিজনেস শুরু করার আগে কতটা ইনভেস্ট করতে হবে, সবকটা বিষয়েই খেয়াল রাখা জরুরি। তবে প্রাথমিকভাবে কোন কোন বিষয় না জানলে বিনা খরচে ব্যবসা শুরু করা সম্ভব নয়? আসুন সেই বিষয়ে আলোচনা করা যাক।
বিনা খরচে ব্যবসা শুরু করার টিপস
১) বিনা খরচে ব্যবসার সুযোগ খোঁজা
একটি ব্যবসা শুরু করার জন্য অবশ্যই টাকার দরকার। সেটা অস্বীকার করার নয়। কিন্তু যদি খেয়াল করেন তো দেখবেন, এমন বেশ কিছু ব্যবসা আছে যেসব ব্যবসা শুরু করার জন্য খুব কম টাকার দরকার হয় অথবা কোন টাকা খরচ হয় না। এই সকল ব্যবসা বিনা ইনভেস্টমেন্ট থেকেই শুরু করা যায়। উদাহরণস্বরূপ বলা যায় ফ্রিল্যান্সিং কাজ, সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার, ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্টের মতো কাজের কথা।
২) নেটওয়ার্ক তৈরি করা
বিনা খরচে ব্যবসা শুরু করতে হলে নেটওয়ার্ক তৈরি করা খুব জরুরী। ব্যবসা শুরু করার আগে সঠিক ব্যক্তির সঙ্গে সংযোগ সাধন করুন। এর জন্য আপনাকে শিল্প বিশেষজ্ঞ এবং ব্যবসার জন্য সম্ভাব্য বিনিয়োগকারীর সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে। এর জন্য আপনি অনলাইনে নেটওয়ার্ক বা আপনার স্থানীয় ইভেন্ট সম্পর্কিত লোকের সঙ্গে দেখা করতে পারেন।
৩) বাজার গবেষণা
নতুন বিজনেস শুরু করার আগে বাজার গবেষণা করা খুব জরুরি। আপনাকে ডিটেলসে বাজার গবেষণা করতে হবে। আপনি যে ব্যবসা শুরু করতে চলেছেন তার জন্য প্রতিযোগীদের সনাক্ত করতে হবে। যে প্রোডাক্ট এর ব্যবসা শুরু করছেন তাকে মানুষের কাছ পৌঁছে দিতে সেটিকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলুন। কম ব্যয়বহুল করে তুলুন। আপনার ব্যবসা দাঁড়িয়ে যাবেই।
৪) ওয়েবসাইট চালু করুন
এখন সোশ্যাল মিডিয়ার বাজার। কম সময়ের মধ্যে বেশি মানুষের কাছ অবধি পৌঁছতে তাই সোশ্যাল মিডিয়ার সাহায্য নিতে হবে। আর এর জন্য সবচেয়ে ভালো হয় একটি ওয়েবসাইট চালু করা। আর সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে বিজ্ঞাপন দেওয়া।














