কাতারের পুলিশ দোহায় এগিয়েছে ইজরায়েল। এই বৈধর উত্তর কি আমেরিকার মদত রয়েছে? মার্কিন প্রশাসনের ইশারায় কি ইজরায়ের নির্দেশ বেঞ্জামিন ব্যানিয়ারহুর ইউজ এই যুদ্ধ চালাল? প্রশ্ন উঠছে। এমন পরিস্থিতিতে বাধ্যনিয়ার ঘাড়েই জোরে চাপিয়েছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র অসন্তোষও প্রকাশ করেছেন। রাজ্য রাজ্য, ইজরায়েলি যুদ্ধ সম্পর্কে অবগত ছিলেন না। দোহায় হামাসদের নিশানা বিমান শক্তি শক্তিশালীকরণের জন্য নির্ধারিত করেইনিয়াহুর। তাঁর নয়। কাতারকে আমেরিকার ‘ঘনিষ্ঠ বন্ধু’ বলে উল্লেখ করেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। তাঁর, আমেরিকার সঙ্গে শান্তি ফেরানোর লক্ষ্যে কাতার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
ভোটারদের বিষয়ে প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে ওয়াশিংটনে লেখক বলেছেন, ‘আমি যাওয়ার রোমাঞ্চিত নয়।’ ইজরায়েলের যুদ্ধয় অসন্তোষ প্রকাশকেও তিনি হামাসকে সাংবাদিক বার্তাবাহক। অব্যাহত, অবিলম্বে সমস্ত পণবন্দিদের মুক্তি দিতে হবে।
এর মধ্যে, জরায়েল এই আইনকে সঠিক বলে দাবি করতে, কাতারের অভিযোগ, ইজরায়েল ‘বিশ্বাসঘাতক’ এবং ‘রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসবাদে’। কাতারের নেতা শেখ মোহাম্মদ বিন আব্দুল রহমান আল-থানি লিখেছেন, ‘হামাস ও ইজরায়েলের মধ্যে আলোচনার চেষ্টা করছে, তাকে ব্যাহত করবে এই কা বিমান যুদ্ধ।’