কান্না, হতাশা, আর অবিশ্বাস : এসএসসি পরীক্ষার পর পরীক্ষার্থীদের মনের কথা জানুন

পরীক্ষার্থীদের হতাশা ওবেগ

এই ঘোষণার এস প্রচার পরার্থীদের মধ্যে হতাশা ও উদ্বেগ চিত্র ফুটে। ২০১৬ একজন পরীক্ষার্থী কান্নায় পড়েন। তিনি বলেন, “আমরা যোগ্য নক্ষত্রকে বাতিল করতে পেরেছি। তার এই কথাগুলো পরীক্ষা ব্যবস্থার প্রতি পরীক্ষা গভীর হতাশারই প্রতিচ্ছবি।

পরীক্ষা জনার্থী, ২০১৬ পরীক্ষা পরীক্ষায় এক নম্বর নম্বরের জন্য, তিনি বলেন, “যদি পরীক্ষা স্বাচ্ছন্দ্য হবে, তবে আশা আছে। ২০১৬ সালে দুর্নীতির অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে তার মন্তব্য অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ।

ইচ্ছা এবং বৈষম্যের আশঙ্কা

এই প্রশ্নপত্রের অনেক কাছেই মনে হয়েছে। তবে একজন পরীক্ষার্থী বলেন, “প্রশ্নপত্র সহজ হলে অনেক কার্যকর হবে। তিনি আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের দিকে ইঙ্গিত করেন। ২০১৬ পরীক্ষার্থীদের সংখ্যা ১০ নম্বর দেওয়া হবে, যা পরীক্ষার্থীদের জন্য একটি বড় বৈষম্য তৈরি করবে। এই উদ্দেশে নতুন পরীক্ষার্থীদের মধ্যে গেরুয়া হল।

স্বচ্ছতার নতুন পদক্ষেপ: কার্বন কপি এমআর শিট

এই পরীক্ষায় একটি গুরুত্বপূর্ণ নতুন পদক্ষেপ পরীক্ষার্থীদের ওএমআর শিটের কার্বন কপি প্রদান করা। শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু এই স্বচ্ছতার পদক্ষেপের কথা এগিয়ে চলে। এই ব্যবস্থার ফলে তাদের উত্তরের একটি রেকর্ড বাড়িতে পরীক্ষা করে নিয়ে যেতে পারেন, যা স্বচ্ছতা বাড়াতে সহায়ক হবে।

এছাড়াও, পরীক্ষার্থীদের পুরো প্রশ্নপত্রটি বাড়িতে নিয়ে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। সহযোগিতার প্রচেষ্টার এই প্রচেষ্টা স্বচ্ছ পদক্ষেপের ব্যবস্থায় স্কুল আনার একটি মনে করা হচ্ছে।

প্রতি আস্থার অভাব

তবে, এত স্বতার পদক্ষেপ পরীক্ষার্থীদের মনে প্রতি আস্থার প্রতি আস্থা রাখতে হবে। একজন পরীক্ষার্থী বলেন, “সরকারের ওপর আমাদের কোনো ভরসা নেই। তিনি মনে করেন, বহু ছাত্র রাজনীতিরই মত। এই অনাস্ত পরীক্ষা ব্যবস্থার প্রতির্থের গভীর উদ্বেগ উদ্বেগ দেয়।

উপসংহারে বলা হয়, এস প্রতিক্রিয়া পর পরীক্ষার্থীদের প্রতিক্রিয়া মিশ্র। একের দিকে স্বতা আনার নতুন পদক্ষেপ, কিন্তু গত ২০১৬ প্রত্যাশিত অভিযোগ এবং নতুন শঙ্কার আশঙ্কার পরীক্ষা বৈর্থদের মনে গভীর অবিশ্বাস করা হয়েছে। এই পরিস্থিতি থেকে নির্বাচন করতে হলে সরকারকে পরীক্ষার্থীদের আস্থাবাদী আনতে হবে এবং একটি স্বচ্ছ ও নির্ভুল পরীক্ষা ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে।