Bangla News Dunia, S. Datta Roy :- বিশ্ব উস্ন্যায়নে সারা পৃথিবী বিপর্যস্ত ,প্রাকৃতিক নানা বিপর্যয় ও মানব সভ্যতার ক্ষয় ক্ষতি তো লেগেই আছে। আর্কটিক সাগরের বরফ ক্রমশ গলে যাচ্ছে। ভারতীয় বিজ্ঞানীদের গবেষণায় দেখা যাচ্ছে -গত ৪১ বছরের মধ্যে গত বছর জুলাই মাসে সবচেয়ে বেশি বরফ গলেছে। আর এইভাবেই যদি বরফ গলতে থাকে তাহলে ২০৫০ সালে আর্কটিক সমুদ্রে আর কোনো বরফের অস্তিত্বই থাকবে না। এরকম যদি সত্যিই হয় তাহলে মানব সভ্যতার কি পরিণতি হবে তা বলাই বাহুল্য।
বহুদিন ধরেই আর্কটিক সাগর নিয়ে গবেষণা করছে দ্য ন্যাশনাল সেন্টার অফ পোলার এন্ড ওশন রিসার্চ (NCPOR) .তাদের পর্যবেক্ষণ বিশ্ব উস্নায়নই বরফ গলার প্রধান কারণ। আর বরফ গলার ফলে আর্দ্রতা , বৃষ্টিপাত ,নানা প্রাকৃতিক বিপর্যয় ইত্যাদি তো লেগেই আছে। জার্নাল অফ ন্যাচারাল হ্যাজার্ডে প্রকাশিত গবেষণায় এনসিপিওআরের বিজ্ঞানী অবিনাশ কুমার ,জুহি যাদব প্রমুখরা দেখিয়েছেন যে -১৯৭৯ থেকে ২০১৮ অবদি প্রতি দশকে -৪.৭ % হরে বরফ গলছিলো ,কিন্তু গত বছর জুলাইতে সেটা বেড়ে হয় -১৩ % .
যে পরিমান বরফ গলছে সেই অনুপাতে সাইট বরফ জমাট বাঁধছে না। দিন দিন তাপপ্রবাহের মাত্রা বেড়েই চলেছে পৃথিবীতে । গত কয়েকদিন ধরে সাইবেরিয়ায় তাপপ্রবাহ চলছে। বিশ্বের শীতলতম স্থান ভারখোয়ানস্ক -এর তাপমাত্রা ৩৮ ডিগ্রিতে পৌঁছে গেছে।
Highlights
১. আর্কটিক সাগরের বরফ ক্রমশ গলে যাচ্ছে।
২. -১৯৭৯ থেকে ২০১৮ অবদি প্রতি দশকে -৪.৭ % হরে বরফ গলছিলো ,কিন্তু গত বছর জুলাইতে সেটা বেড়ে হয় -১৩ % .
# বিশ্ব উস্নায়ন # বরফ গলছে