পশ্চিমবঙ্গের ওবিসি সংরক্ষণাগার এক নতুন মোড় ঘোষণা, যা নিয়ে দেশব্যাপী ব্যাপক আলোচনা শুরু হয়েছে। কল হাইয়ের ব্যাখ্যা রায়কে কোটকোর্টটি এখন সমাধানের বিচারের বিচার। এই লড়াইয়ের মধ্যবর্তী এলাকার ওবিসি সম্প্রদায়ের ভবিষ্যৎ বলে এক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। আগামী ৯ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫, এই আলোচনার পরবর্তী শুনানি প্রধান মন্তব্য, সূর্য কান্ত এবং বিক্রম বিক্রম নথের বেঞ্চে হতে জানতে, যা এই চূড়ান্ত প্রক্রিয়ার ভবিষ্যৎ পথ চলতে হবে।
কোল প্রেক্ষাপট ও কলকাতা হাইকোর্টের রায়
এই সমীকরণ কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে কলকাতা হাইকোর্টের ১৭ই জুন, ২০২৫ তারিখের আদেশ। মনে রাজশেখর মা এবং ব্যক্তিগত তপব্রত চক্রবর্তী বেঞ্চ এই রায় দিয়েছিল। রাজ্য সরকার জুন জুনজুলাইয়ের মধ্য দিয়ে একটি সাধারণ ভোটাভুটির পর ১৪টি বর্ণ ওবিভাগের অন্তর্ভুক্ত হয়েছে, যা-কে হাইকোর্টে নতুন সমাপ্ত করা হয়েছে। হাইকোর্ট এই নতুন কর্তৃত্বের উপর গিতাদেশ জারির রাজ্য সরকার প্রশাসনের বাধারস্থ হয়, যেখানে স্থগিতাদেশ জারি করা হয়।
রাজনীতির হস্তক্ষেপ
পশ্চিমবঙ্গ জয়েন্ট এন্ড্রান্স এগজামিনেশন (WBJEE)-এর ফলাফলের উপরও স্থগিতাদেশ জারি করেছে, শুধুমাত্র নির্দিষ্ট ৬৬টি বর্ণের ৭% ছাড়া। ২২শে এবং ২৮শে আগস্ট, ২০২৫ তারিখের আদেশে শীর্ষ আদালত হাইকোর্টের রায়ের ওপর স্থগিতাদেশ দেয়, বিশেষ করে ১৭ই জুন সেই আদেশ যেখানে ১৪০টি নতুন বর্ণা ওবিসি। অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল।
বর্তমান পরিস্থিতি ও ভবিষ্যৎৎ
বর্তমানে দেশের ওবিসিদের অবস্থান বেশ ভালো বলে মনে করা হচ্ছে এবং ১৪০টি বর্ণের জন্য একটি “পুনঃসমীক্ষা” প্রক্রিয়া প্রয়োগ। ৯ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫- শুনানিতে খেলা পার্টির নতুন রায় বা ব্যাখ্যা পেশ করা আশা করা হচ্ছে, যার উপর ভিত্তি করে আদালত একটি পূর্ণাঙ্গের দিকে এগোবে। রাজ্যের উপদেষ্টা উপস্থিত কপিল সিবালের জন্য ২০১০ তারিখের পর ওবিসি সংরক্ষণের উপর ছিল, কিন্তু স্থগিতাদেশের পক্ষ থেকে তাদের বাতিল ঘোষণার সময় চেয়েছিলেন।
এই গুটিটি কেবলমাত্র নয়, এটি রাজ্যের সামাজিক এবং গভীর লড়াইয়ে একটি প্রভাব ফেলবে। এই জনগণের রায় পশ্চিমবঙ্গের ওবিসি সম্প্রদায়ের শিক্ষা, অফিস এবং সামাজিক নিরাপত্তার ভবিষ্যৎ জানাবে। সকলের নজর এখন রাজনীতির বিরুদ্ধে, এই ঐতিহাসিক রাজনীতির নিষ্পত্তি হবে।