Bangla News Dunia, Pallab : মাইগ্রেন জনিত মাথা_ব্যাথার লক্ষণ ভিত্তিক কিছু হোমিওপ্যাথিক ঔষধ।
একোনাইটঃ- ঠান্ডা লাগিয়া তরুন শিরঃ পীড়া,মাথা ধরা বা বেদনায় রোগী অস্হির হইয়া পরে। ছট ফট করিতে থাকে। তখন এই ঔষধ অব্যর্থ।
বেলেডোনাঃ- সর্দি বসিয়া প্রচন্ড মাথা ব্যাথা মস্তকে রক্তাধিক্য,মাথা গরম,কপালের দুই পাশের শিরা দপদপ করিতে থাকে।চোখ,মুখ লাল হইয়া চিরিক মারা ব্যাথা।তখন এই ঔষধ উপকারী।
আরো পড়ুন : রেশনের বদলে নগদ টাকা দেবে সরকার, নতুন নিয়ম আসছে
ব্রাইওনিয়াঃ- মাথা ধরা বা বেদনা নড়াচড়া করিলে বা কথা বলিলে মাথার যন্ত্রণা বাড়ে।চুপ করিয়া থাকিলে আরাম বোধ ইত্যাদি ।
এসিড ফসঃ- অতিরিক্ত লেখাপড়ার কারণে যাহাদের মাথা ধরা বা ব্যাথা হইয়াছে এসিড ফস তাহাদের পরম বন্ধু।
স্পাইজেলিয়াঃ- বাম দিকে আধ কপালে মাথা ব্যথা,সকালে মাথা ব্যাথা আরাম্ভ হইয়া দুপুরে বৃদ্ধি পায়।বিকালে আস্তে আস্তে উপশমিত হইয়া সন্ধা ছাড়িয়া যায়।বাম দিকে চক্ষু হইতে জল পড়ে,ইত্যাদি লক্ষণে ইহা উপকারী।
আর্জেন্টাম নাইটঃ- আধ কপালে মাথা ব্যথার উৎকৃষ্ট ঔষধ।বাম দিকের কপালে ভীষণ যন্ত্রণা দায়ক ব্যথা।কোন বস্তু দিয়া শক্ত করিয়া মাথা বাধিয়া দিলে বেদনার উপশম হয়।
স্যাঙ্গুনেরিয়া ক্যানঃ- ডান দিকে আধ কপালে মাথা ব্যথা।সূর্য উদয় হইতে ব্যথা আরাম্ভ হইয়া বেলা বৃদ্ধির সহিত ব্যথা বাড়িতে থাকে।বিকালের দিকে কমে।সন্ধায় ছাড়িয়া যায়।
আইরিসঃ- ডান দিকের মাথা ব্যাথা,ব্যাথার সহিত প্রায়ই বমি বা গা বমি বমি করিতে থাকে।বেদনা সন্ধ্যা কালে বৃদ্ধি,বিশ্রামে বৃদ্ধি।
গ্লোনয়িনঃ- রৌদ্রে কাজ করিয়া কিংবা আগুনের উওাপে মাথা ধরা বা বেদনায় ইহা উপযোগী।মাথা ব্যাথা প্রায়ই ঘাড় হইতে আরম্ভ হইয়া সমস্ত মাথা ছাড়াইয়া পড়ে।প্রচন্ড বেদনায় মনে হয় মাথা চুর্ণ বিচুর্ণ হইয়া যাইতেছে।
আরও পড়ুন : কোন কোন যৌন রোগে পুরুষরা আক্রান্ত হয় ? দ্রুত জানুন এবং সতর্ক হোন
এসিড পিক্রিকঃ- ছাত্র,শিক্ষক,উকিল,ব্যারিষ্টার গণের মস্তিস্কের পরিশ্রমের জন্য মাথা ব্যাথায় বা মাথা ধরায় ইহা অব্যার্থ।
আরও পড়ুন : মাধ্যমিক রেজাল্ট 2025 কবে ? কবে উচ্চমাধ্যমিকের রেজাল্ট ? জানিয়ে দিল পর্ষদ
আরও পড়ুন : অনলাইনে ইউটিউব থেকে কিভাবে আয় করবেন? রইল স্টেপ বাই স্টেপ গাইড