মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ বিনিয়োগ করবেন ? মেনে চলুন ৫টি বিষয়

By Bangla News Dunia Desk - Pallab

Published on:

Bangla News Dunia , পল্লব চক্রবর্তী : স্থায়ী আমানতের সব স্কিমে ক্রমাগত হ্রাস পেয়েছে সুদের হার। পাল্লা দিয়ে বেড়েছে মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ। মিউচুয়াল ফান্ডে টাকা নিরাপদ, খুব বেশি প্রতারণার সম্ভাবনা নেই। বেশকিছু সমস্যার মুখোমুখি হতে হয় বিনিয়োগকারীদের৷ বিনিয়োগের ক্ষেত্রে পাঁচটি প্রচলিত তথ্য আছে।

দেখে নিন কোন পাঁচটি তথ্য আপনার ক্ষতি করতে পারে ——

১. মিউচুয়াল ফান্ডে সাধারণ ভুলটা অনেক বিনিয়োগকারীরা করে থাকেন তা কম NAV অফারে অতিরিক্ত রিটার্নের সুযোগের উপর আস্থা রাখা। NAV-র মূল্য নির্ভর করে বিনিয়োগকারীর অ্যাসেটের বাজারে দামের উপর। মিউচুয়াল ফান্ড যত রক্ষণাবেক্ষণ করা হয়েছে, তার NAV তত দ্রুত বৃদ্ধি পায়।

avilo home

২. অনেক বিনিয়োগকারী মনে করে থাকেন, মিউচুয়াল ফান্ডের ঝড়ের গতিতে রোজগার সম্ভব। ডিভিডেন্ট সাধারণত মিউচুয়াল ফান্ডের AUM থেকেই কাটা হয়ে থাকে। এছাড়া ডিভিডেন্ট অ্যামাউন্টও ফান্ডের ফেসভ্যালুর উপর নির্ধারিত হয়ে থাকে।

৩. সম্পত্তির পরিমাণের উপর ভিত্তি করে নানারকম মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করা যায়। হাইব্রিড ফান্ড, ডেবট ফান্ড, ইক্যুইটি ফান্ড প্রভৃতি। ইক্যুইটি ফান্ড কেবলমাত্র ইক্যুইটির ক্ষেত্রে বিনিয়োগ করে থাকে। যেমন বিভিন্ন কমার্শিয়াল কাগজপত্র ইত্যাদি। হাইব্রিড ফান্ড দুই ক্ষেত্রেই কার্যকরী। কেবলমাত্র ইক্যুইটি ফান্ডের উপর বিনিয়োগ করে থাকেন। যা ভুল৷

৪. মিউচুয়াল ফান্ডের ক্ষেত্রে বিনিয়োগ করার ক্ষেত্রে অনেকেই মনে করে থাকেন অতিরিক্ত টাকা দিয়ে প্রথমেই বিনিয়োগ করার কথা। বিনিয়োগ করার ক্ষেত্রে অতিরিক্ত টাকার কোনও দরকার নেই। ন্যূনতম বিনিয়োগের পরিমাণ ৫ হাজার টাকা। প্রথমে অতিরিক্ত টাকা দিয়ে বিনিয়োগের দরকার নেই।

৫. বাজার সংশোধনের ক্ষেত্রে বন্ধ করে দিতে হবে বিনিয়োগ। বাজারের অবস্থা ফের একবার ঠিকঠাক হলে, আবার শুরু করা যেতে পারে যাবতীয় বিনিয়োগ।

আরও খবর পেতে ফলো করুন আমাদের চ্যানেল

Bangla News Dunia Desk - Pallab

মন্তব্য করুন