ত্বক অনুযায়ী সপ্তাহে দুই দিন স্ক্রাব ব্যবহার ও চোখের নিচে আই ক্রিম লাগানো উপকারী। প্রয়োজনে সেরাম বা শিট মাস্কও ব্যবহার করা যেতে পারে।
দূষণের কারণে প্রতিদিন চুলে শ্যাম্পু করা উচিত। খুশকির সমস্যা থাকলে অ্যান্টিড্যানড্রাফ শ্যাম্পু ব্যবহার করুন। কন্ডিশনার বা হেয়ার সেরাম ব্যবহার চুলকে নরম রাখতে সাহায্য করে।
২৬ বছর বয়সের পর থেকেই অ্যান্টি–এজিং ক্রিম ব্যবহার করা শুরু করা যেতে পারে। কোলাজেন সাপ্লিমেন্ট খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুললে বার্ধক্যের লক্ষণ দেরিতে দেখা দেবে।
আরও পড়ুন:- চলছে এনকাউন্টার, সেনার সঙ্গে গুলির লড়াইয়ে নিকেশ 2 জঙ্গি। কাশ্মীরজুড়ে ব্যাপক তল্লাশি
প্রতিদিন অন্তত ১০ হাজার স্টেপ হাঁটা, সপ্তাহে ৫–৬ দিন জিম বা ফ্রি হ্যান্ড এক্সারসাইজ করা, দেহ গঠন ও মন ভালো রাখতে সহায়ক।
১৮ বছর বয়স থেকে জিম শুরু করা ভালো। সপ্তাহে তিন দিনের রুটিনে চেস্ট, ট্রাইসেপ, ব্যাক, বাইসেপ, লেগ ও শোল্ডার এক্সারসাইজ অন্তর্ভুক্ত করা উচিত।
রাতে ১১টার মধ্যে ঘুমানো, রাত ৮টার মধ্যে রাতের খাবার শেষ করা, ভাজাভুজি বাদ দিয়ে ফল ও সবজি খাওয়া – এগুলি স্বাস্থ্যকর অভ্যাস গড়ে তোলে।
এই পয়েন্টগুলি অনুসরণ করলে পুরুষেরাও খুব সহজে নিজের ত্বক ও শরীরের প্রতি যত্নবান হয়ে উঠতে পারেন – যেকোনো বয়সেই।