যুবকের বিয়েতে দোকানদারের মন খারাপ, পড়লেই হাসবেন

By Bangla News Dunia Desk Bappaditya

Published on:

Bangla News Dunia, বাপ্পাদিত্য:- হাসলে  ইতিবাচক পরিবেশ বজায় থাকে। একজন মানুষ যখন স্ট্রেস থেকে দূরে থাকে, তখন মানসিক রোগও কাছে আসে না।  খিলখিল করে হাসা হল সুস্বাস্থ্যের রহস্য। চলুন সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল জোকস পড়া যাক।

> ফুলের দোকানের মালিককে একজন জিজ্ঞাসা করলো: আপনার চেহারা এমন মলিন কেন?
মালিক: আর বলবেন না, প্রতিদিন যে যুবক আমার এখান থেকে ফুল কিনত, কাল তার বিয়ে!
ক্রেতা: তাতে আপনি কষ্ট পাচ্ছেন কেন? আপনার তো খুশি হওয়ার কথা!
মালিক: আপনি তার কী বুঝবেন? আমি যে একজন নিয়মিত ক্রেতা হারালাম!

> জাহাজে চাকরির জন্য আবেদন করেছেন এক ব্যক্তি। ইন্টারভিউয়ের ডাক এলো।
বস: আপনি সাঁতার জানেন?
চাকরিপ্রার্থী: আজ্ঞে না।
বস: জাহাজের ক্যাপ্টেন পদে চাকরির জন্য আবেদন করেছেন, আর সাঁতার জানেন না?
চাকরিপ্রার্থী: কিছু মনে করবেন না স্যার। উড়োজাহাজের পাইলট কি উড়তে জানে?

আরও পড়ুন:- কালো জল: কেন ক্রমে বাড়ছে এর জনপ্রিয়তা ? জানতে বিস্তারিত পড়ুন

> জেলখানায় নতুন কয়েদি এসেছে। নতুন কয়েদির পরিচয় হল এক পুরোনো, বৃদ্ধ কয়েদির সঙ্গে—
নতুন কয়েদি: আপনি কত বছর ধরে আছেন?
পুরোনো কয়েদি: ১০ বছর।
নতুন কয়েদি: আহা! নিশ্চয়ই খুব কষ্ট হয় আপনার।
পুরোনো কয়েদি: বললে বিশ্বাস করবে না, আমি একদিন বিল গেটসের মতো জীবন যাপন করেছি। বিলাসবহুল হোটেলে থেকেছি, দামি খাবার খেয়েছি, বউকে দামি গয়না কিনে দিয়েছি…
নতুন কয়েদি: তারপর?
পুরোনো কয়েদি: তারপর একদিন, বিল গেটস থানায় অভিযোগ করলেন, তার ক্রেডিট কার্ডটা হারিয়ে গিয়েছে!

> ছেলে- আমি তোমার জন্য আগুনে হাঁটতে পারি, নদীতে ঝাঁপ দিতে পারি।
তুমি কি আমাকে ভালোবাসো?
মেয়ে- হ্যাঁ।
ছেলে- আমি অসুস্থ, তুমি কি এখন আমাকে দেখতে আসতে পারবে?
মেয়ে- তুমি কি পাগল হয়ে গেছ… এত রোদে..!!

> পাপ্পু লাইব্রেরিতে গিয়ে জিজ্ঞেস করে কিভাবে আত্মহত্যা করতে হয় তার কোন বই আছে?
.
.
লাইব্রেরিয়ান তার দিকে তাকিয়ে জিজ্ঞেস করল- কে ফেরাবে ভাই…!!

> মাস্টার- প্রেমের কবিতা আবৃত্তি কর।
ছাত্র- “মোটা মরে মুটিতে, ক্ষুধার্ত মরে রুটিতে,
মাস্টারের আছে দুই মেয়ে, আর আমি মরি ছোটে মেয়েতে”
মাস্টার অজ্ঞান হয়ে গেলেন!

>টিটু- অপারেশন না করে হাসপাতাল থেকে পালিয়ে গেলেন কেন?
সিতু- নার্স বারবার বলছিল ভয় পেয়ো না, সাহস রাখো, কিছু হবে না.. ছোট একটা অপারেশন!
টিটু- তাহলে এতে ভয় পাওয়ার কী আছে? নার্স ঠিক বলছিলেন!
সিতু- তিনি আমাকে নন, ডাক্তারকে বলছিলেন।

Disclaimer: এখানে দেওয়া কৌতুকগুলি সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে ভাইরাল হওয়া বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে৷ আমাদের উদ্দেশ্য শুধুমাত্র মানুষকে বিনোদন দেওয়া৷ আমাদের উদ্দেশ্য কোনও জাতি, ধর্ম, নাম বা বর্ণের ভিত্তিতে কাউকে হেয় করা বা উপহাস করা নয়।)

আরও পড়ুন:- ক্রমশ মুখ ঢেকে যাচ্ছে নেকড়ার মত লোমে, কোন রোগের শিকার কিশোর ললিত ?

আরও পড়ুন:- বিদ্যুৎ দপ্তরে নতুন করে প্রচুর কর্মী নিয়োগ চলছে! আবেদন পদ্ধতি সহ বিস্তারিত দেখেনিন

 

 

 

Bangla News Dunia Desk Bappaditya

মন্তব্য করুন