চাকরিহারা শিক্ষিকা ও শিক্ষা সংসদের জন্য রাজ্য সরকার এক নতুন দিশারা প্রয়াস করছে। নতুন করে, দেশের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই বিষয়ে মানবিক দৃষ্টিভঙ্গির কথা বলেছেন এবং গুরুত্বপূর্ণ কিছু আলোচনা করেছেন। এই পরবর্তি কর্মচারিদের মনে নতুন করে আশার সঞ্চার করেছে। বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করা এই নতুন আলোচনা সম্পর্কে।
উপযুক্ত (অবিকৃত) শিক্ষকদের জন্য সুবর্ণ সুযোগ
তাদের জন্য সরকার বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। তাদের পুরনো এবং অভিজ্ঞতার কথা বলতে, সরকার কিছু নতুন নিয়ম চালু করার কথা ভাবছে।
- অভিজ্ঞতা তাদের পাসওয়ার্ড: যে সমস্ত ১০-১২ বছর ধরে চাকরি করেছেন, অভিজ্ঞতার জন্য গত ১০% নম্বর ভোটের কথা বলা হচ্ছে।
- সংরক্ষিত আসন: প্রায় ৩০% আসন এই সমস্ত ছাত্রদের জন্য সংরক্ষিত থাকবে। আদালতের নির্দেশের সরকারি চাকরিতে পুনর্বহাল করা সম্ভব না হওয়া, তারা আবেদনের মাধ্যমে আবেদন করার জন্য আবেদনের কারণে চাকরিতে ফিরতে পারবেন।
গ্রুপ সি এবং প্ল্যাট ডিভোর্স নতুন পথের বিবর্তনের জন্য
শিক্ষকদের ছাড়াও, যে সমস্ত প্ল্যাট সি এবং ডি কর্মীরা চাকরি হারিয়েছেন, তাদের জন্য সরকার চিন্তা করছে।
- নতুন পরীক্ষা: শিক্ষকদের প্রক্রিয়া শেষ হওয়ার পর, পরবর্তী দুই থেকে তিন পদের মধ্যে সি এবং ডিপ্লোমা ডিপ্লোমা করার জন্য নতুন পরীক্ষা হবে।
- অভিজ্ঞতার মূল্যায়ন: যারা ১০-১২ বছর ধরে কাজ করেছেন, তাদের অভিজ্ঞতার মাধ্যমে বোঝানো যায়, সেই বিষয়ে মুখ্য চিবকে বলার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে। পুরনোর কারণে যাতে তারা পড়ে না, সেই দিকে সরকার নজর রাখে।
‘অযোগ্য’ (কলঙ্কিত) শিক্ষকদের জন্য বিকল্প ব্যবস্থা
বিচারের বিরুদ্ধে অযোগ্যতার অভিযোগ করা হয়েছে, তাদের ক্ষেত্রে সরকার মানবিকতার সঙ্গে বিচার করছে।
- বিকল্প পদের ভাবনা: আদালতের নির্দেশের কারণে তাদের শিক্ষক পদে পুনর্বহাল করা সম্ভব নয়। তবে, তাদের জন্য সি বা সমতুল্য কোনো পদে অন্য পদে দেখা হচ্ছে।
- সমাধানের পরামর্শ: এই আইনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে সরকার আলোচনা করছে এবং খুব শিঘ্রই এই বিষয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
মানুষ এই পদক্ষেপ করে যে তারা কোনো দৃষ্টিকোণ থেকে নয়, মানবিকতার দিক থেকে সম্পূর্ণ দেখা হচ্ছে। চাকরিহারাদের প্রতি এই সহানুভূতিশীল মনোভাব নিঃসন্দেহে প্রশংসার যোগ্য। আগামী দিনের এই আলোচনাটি সফলভাবে বাস্তবায়িত হয়, এখন প্রশ্নটাই।