Bangla News Dunia, বাপ্পাদিত্য:- এপ্রিল মাসের প্রথম পূর্ণিমা, যা ঐতিহ্যগতভাবে ‘পিঙ্ক মুন’ নামে পরিচিত। ২০২৫ সালের ১২ এপ্রিল ঘটবে। তিনি তার চাঁদের আলোয় আকাশ আলোকিত করতে চলেছেন। এই জ্যোতির্বিদ্যাগত ঘটনাটি কেবল দেখতেই সুন্দর নয়, এর সাংস্কৃতিক ও আধ্যাত্মিক তাৎপর্যও রয়েছে।
‘পিঙ্ক মুন’ ২০২৫: তারিখ এবং সময়
তারিখ: শনিবার, ১২ এপ্রিল, ২০২৫
সময়: রাত ৮টা ২২ মিনিট
ভারতীয় সময়: রবিবার, ১৩ এপ্রিল, ভোর ৫টা ৫২ মিনিট
কেন এর নামকরণ করা হয়েছিল ‘পিঙ্ক মুন’?
এই চাঁদের রঙ আসলে পিঙ্ক মুন। ‘পিঙ্ক মুন’ নামের উৎপত্তি উত্তর আমেরিকায় বসন্তকালে ফোটে এমন একটি গোলাপি বন্যফুলের (মস ফ্লোক্স) সঙ্গে সম্পর্কিত। এই ফুলগুলি এপ্রিলের শুরুতে ফোটে, যে সময়ে পূর্ণিমা দেখা দেয়। এই কারণেই এই পূর্ণিমাকে ‘পিঙ্ক মুন’ বলা হয়।
এই চাঁদকে ‘মাইক্রোমুন’ কেন?
– ২০২৫ সালের এই ‘পিঙ্ক মুন’-টি হবে একটি মাইক্রোমুন, অর্থাৎ এটি হবে বছরের সবচেয়ে ছোট পূর্ণিমা।
– চাঁদ পৃথিবী থেকে প্রায় ৪,০৪,৫০০ কিলোমিটার দূরে থাকবে।
– এটি একটি সাধারণ পূর্ণিমার চাঁদের তুলনায় ১৪% ছোট এবং ৩০% কম উজ্জ্বল দেখাবে।
– যদিও এই পার্থক্যটি খালি চোখে দেখা কঠিন, তবুও জ্যোতির্বিদ্যার দৃষ্টিকোণ থেকে এটি বিশেষ।
সাংস্কৃতিক ও আধ্যাত্মিক তাৎপর্য
– এই পূর্ণিমাকে অনেক সংস্কৃতিতে নতুন জীবন, নবায়ন এবং আশার প্রতীক হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
– খ্রিস্টধর্মে একে বলা হয় পাসকাল মুন এবং এই ভিত্তিতেই ইস্টারের তারিখ নির্ধারণ করা হয়।
আরও পড়ুন:- বদলে যাচ্ছে UPI পেমেন্টে টাকা লেনদেনের পদ্ধতি, বিস্তারিত জেনে নিন