ইন্ডিয়ার উপর অন্যভাবে ৫০ শতাংশ শুকক (শুল্ক) চাপ দেওয়া নিয়ে আমেরিকাকে চিন কটাক্ষন ও রাশিয়া ( চীন ও রাশিয়া) । মধ্যবর্তী আমেরিকার আপিল আদালতও শান্তির বড় শুল্কনীতির ভোটা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে।
এই পরিস্থিতির মধ্যে শনিবার চিনে পাল্টাপাল্টি পোষাক নরেন্দ্র মোদি ( নরেন্দ্র মোদি) । সোমবার রয়েছে সাংহাই কোরক্ষা অর্গানাইজেশনের (SCO)। তার আগে সুরেন্দ্র চিনপিং চিজিনপিং ( শি জিনপিং) ও অন্তর্বর্তী নরেন্দ্র মোর প্রায় ঘাঁটকে কেন্দ্র করে। আগামী বছরে ভারত হবে ব্রিকস আপ ( ব্রিকস সম্মেলন) । দলে দলে জিনপিংকে সেই অংশ নেওয়ার জন্য আমন্ত্রণ জানান মোদি।
আবার একইদিনে চিনে সুবিধা রুশ নিজের ভ্লাদিমির পুতিন ( ভ্লাদিমির পুতিন) । চিনে পাই তিনি আমেরিকার বিরুদ্ধে ব্রিকস বন্ধুকে একজোট হয়ে লড়াই করতে পাঠান।
চিতিনের মাটি পাতে দিয়ে পুনই তার মুড জানা তায়ায়েব। তাকে আবারও ওপরে চাপ দেওয়া হয়েছে।
পুতিন বলেন, ‘ব্রিকেসকে করতে এবং দেশের কাছে নতুন এক বিকল্প আলোচনার জন্য আমরা একযোগে কাজ করছি। আমাদের লক্ষ্য, দেশটির সংস্থার জন্য অর্থনৈতিক উন্নয়নের সুযোগ যোগ করার জন্য দলগত কৌশলগত ক্ষেত্রে অংশীদারিত্বের জন্য সাধারণ প্ল্যাটফর্ম তৈরি করা। ব্রিকস এখন একটি সংস্থা নয়, বিশ্বের বিভিন্ন ফলাফল খুঁজে বের করার জন্য প্ল্যাটফর্ম উঠে এসেছে।’
সব শব্দ বলাই হতে পারে কি তা হলে আমেরিকাকে কার্যকরী ছুঁড়ে ইউরিয়াল অক্ষর গঠন করতে হবে। আপাতত সে দিকে আমাদের সমগ্র বিশ্ব।
সোমবার জিনপিং, মোদি ও পুতিনের মাঝে পার্টিও মঞ্চ শেয়ার করার কথা রয়েছে। শেষ করে পুতিনের পুতিনের কথা আছে। সেখানে চিনের সঙ্গে দুপাক্ষিক সম্পর্ক সেরে যাবে তারপর উত্তর কোরিয়ায়। সেখানে পুতিনের বন্ধু সেদেশের রাষ্ট্র প্রধান কিম জং উনের সাথে দেখা করবেন।
আন্দোলন শুরু করা আবহে অক্ষম শক্তি শক্তির চেষ্টা করা হচ্ছে, তা বোঝাচ্ছে। এখন দেখার জন্য, এদিন মোদি, জিনপিং ও পুতিন একমঞ্চ থেকে কী বার্তা দেন।