Bangla News Dunia, বাপ্পাদিত্য:- ফ্লোরিডার কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে স্পেসএক্স-এর ফ্যালকন ৯ রকেটে চেপে মহাকাশে উড়ে গেল ড্রাগন মহাকাশযান। ড্রাগনে চেপে সেখানে পাড়ি দিলেন ৪ নভশ্চর। ক্রিউ-১০ হিসাবে স্পেস স্টেশনে গেলেন তাঁরা।
এই ৪ জনের মধ্যে ২ জন নাসার, ১ জন জাপানের এবং ১ জন রাশিয়ার নভশ্চর রয়েছেন। এঁরা পৌঁছে আপাতত স্পেস স্টেশনেই থাকবেন। সেখানকার দায়িত্ব সামলাবেন।
আর ওই মহাকাশযানই ফেরার সময় ফিরিয়ে আনবে সুনিতা ও বাচকে। ভারতীয় সময় ভোর ৪টে ৩৩ মিনিটে ফ্যালকন ৯ রকেট ড্রাগন মহাকাশযানকে পেটে পুরে উড়ে যায় আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশনের দিকে।
আরও পড়ুন:- Mutual Fund থাকলেই এই বিরাট সুবিধা আপনিও পাবেন। এক ক্লিকে জেনে নিন
২০২৪ সালের ৬ জুন মাত্র দিন সাতেকের জন্য আন্তর্জাতিক মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্রে পৌঁছন সুনিতা উইলিয়ামস। সঙ্গে ছিলেন মহাকাশচারী বাচ উইলমোর। নাসার ক্রিউ-৯-এর সঙ্গী হয়ে তাঁরা আইএসএস-এ পৌঁছলেও সেখান থেকে ৭ দিনের মধ্যে ফেরত আসা সম্ভব হয়নি।
যে বোয়িং স্টারলাইনার-এ চেপে তাঁদের পৃথিবীতে ফেরার কথা ছিল তাতে কিছু যান্ত্রিক গোলযোগ দেখা যায়। ফলে আটকে পড়েন সুনিতারা। এরপর দিন কাটতে থাকে কিন্তু সুনিতাদের ফেরা নিয়ে জটিলতা চলতেই থাকে।
এরমধ্যে সুনিতা একাধিকবার মহাকাশে হেঁটেছেন। আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশনের অন্য অনেক কাজ করেছেন। এটাও জানিয়েছেন তিনি ভাল আছেন। কিন্তু তাঁর ফেরা কবে সেটা জানা যাচ্ছিল না।
অবশেষে তাঁকে ও বাচকে ফেরাতে ক্রিউ-১০ নিয়ে মহাকাশে গেল ড্রাগন মহাকাশযান। সবকিছু যদি ঠিকঠাক থাকে তবে ১০ মাস মহাকাশে কাটিয়ে ফের পৃথিবীতে ফিরতে চলেছেন সুনিতা উইলিয়ামস।
আরও পড়ুন:- ভবিষ্যতের জন্য শিশুদের এটা শেখান। জানুন কি মত হার্ভার্ড অধ্যাপকের ?
আরও পড়ুন:- এটাই পৃথিবীর সবচেয়ে দুর্গম জায়গা, যেখানে মানুষ পৌঁছলে আর ফিরতে পারবে না, বিস্তারিত জেনে নিন