রাজ্য পরিস্থিতি আলোকপাতকারী ২৬,০০০ অশিক ও অশিক্ষক রাজনৈতিক নেতার বিরুদ্ধে একজন শিক্ষক শিক্ষকের (এসএসসি) বিরুদ্ধে প্রতিবাদকারী আদালত অবমাননার প্রশ্ন করা হয়েছে। তৃতীয় মাস পরের রায়ের তিন মাস আগে নির্দিষ্ট কিছু নির্দেশিকা কার্যকর না করা এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে। এই একবার আবারও একবার রাজ্যের শিক্ষায় স্বচ্ছতা এবং প্রশাসনিক ব্যবস্থার ভবিষ্যৎ নিয়ে প্রশ্ন চিহ্ন দেখা।
কী ছিল নীতির নির্দেশ?
গত ৩ এপ্রিল, ২০২৫-এ রাষ্ট্রীয় ক্ষমতাসীন রাষ্ট্রপতির ২৬, ও অশিক্ষ কর্মীরা বাতিল করে এক ঐতিহাসিক রায় দেয়। তবে, সেই রায়ের ৪৭ নম্বর অনুচ্ছেদ বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশিকা দেওয়া হয়েছিল। আবেদনকারীদের অভিযোগ, এসএসসি এই নির্দেশিকাগুলি সময়মতো পালন করতে বলা হয়েছে।
নির্দেশিকা মধ্যে ছিল:
- পূর্বের চাকরিতে ফেডারেশন: ২০১৬-র পর্যায়ক্রমিক প্রক্রিয়ায় নিযুক্ত যে সমস্ত লোকদের “কলঙ্কিত” বা দুর্নীতিগ্রস্ত হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে এবং তাদের পূর্বের স্বাত্তশাসিত সংস্থা বা অফিস অফিস ছেড়ে এসএসসি-তে যোগ দিয়েছিলেন, তাদের চাকরিতে নিয়োগ নেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে।
- চাকরির সুবিধাতা: বিজ্ঞপ্তি ফেরার পর তাদের চাকরির অফিসতা বজায় থাকবে। অন্য, তাদের সমস্যাটি, বেতন বৃদ্ধি এবং অন্যান্য সমস্ত সুযোগ-সুবিধা অন্বেষণ থাকবে।
- সুপারনিউরি পদক্রম: যদি তাদের নেটওয়ার্ক কোন শূন্য না থাকে, সেক্ষেত্রে “সুপারনিউরি পদ” বা পদ পদ গঠন করে তাদের প্রশাসনিক ব্যবস্থা করতে হবে।
এসএসসি এবং সরকার সরকারকে তিন নির্দেশনা দিয়েছিল। কিন্তু অভিযোগ, সেই সময়সীমা পেয়ারেও এখনও অনেক যোগ্যতা তাদের জন্য চাকরিতে ফিরতে পারেন।
অন্তর্ভুক্তভোগীদের হয়রানি এবং গোষ্ঠীর প্রেক্ষাপট
জানা গেছে, এসএসসি পূর্বের অফিস থেকে আসাদের একটি নথিভুক্ত করার জন্য, তাদের পদে পদে প্রয়োগ প্রক্রিয়া এখনও সম্পূর্ণ হয়নি। অনেক অনেক, দৃষ্টিহীন শিক্ষকরা, এখনও পর্যন্ত তাদের কর্মকাণ্ডে বিশেষ যোগ দিতে পারেন, যার ফলে তারা আপনাকে অনিশ্চয়তার মধ্যে দিন কাটাচ্ছেন।
এই অসহায়তার কারণেইমনাথী সংস্কৃতিক এক ব্যক্তি ৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫-এ অরণ কুমার রায়ের বিরুদ্ধে অভিযোগে আদালতের অভিযোগে সোচ্চার অবমাননার রাজনৈতিক ব্যক্তি (ডায়েরি নম্বর ৫০৫৮৬/২০২৫)। আবেদনের মূল দাবি, অনুরোধের নির্দেশের নির্দেশ অবিলম্বে এবং সম্পূর্ণরূপে কার্যকর করা। এই রাজ্যের শহরগুলির শিক্ষা এবং সামাজিক মহলে নতুন করে আলোচনা চালিয়েছে। এখন আদালতে, আদালতে এই বিষয়ে কী পদক্ষেপ নেওয়া এবং অন্তর্ভুক্তভোগী চাকরিপ্রার্থীরা কবে রায় পান।