Bangla News Dunia , অমিত : গত কয়েক মাসে বাংলাদেশে ছাত্র বিক্ষোভ এমনই ভয়ংকর রূপ নিয়েছিল যে বাধ্য হয়ে শেখ হাসিনার সরকার পদত্যাগ করে। যার ফলে নতুন অন্তর্বতী সরকার গঠন করা হয়েছে। কিন্তু শেখ হাসিনার সরকার এর পতন ঘটলেও ব্যাপক ঝামেলার মুখে পড়েছে বাংলাদেশ। রাস্তায় রাস্তায় বাস-গাড়ি চলাচল করতে বাধা পাচ্ছে। বিভিন্ন মোড়ে মোড়ে লম্বা যানজট। মহাসড়কের এই বেহাল দশার কারণে নিত্যদিন ব্যাপক দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে বাসিন্দাদের। মহা চিন্তায় পড়েছে বাংলাদেশ সরকার।
ঘটনাটি কী?
আসলে বাংলাদেশের ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় ২০১৭ সালে আশুগঞ্জ থেকে আখাউড়া পর্যন্ত রাস্তাকে চার লেনের জাতীয় মহাসড়ক করার পরিকল্পনাকে অনুমোদন দিয়েছিল শেখ হাসিনা সরকার। জানা যায়, প্রায় ৫১ কিলোমিটারের লম্বা এই মহাসড়ক নির্মাণের খরচ ধরা হয়েছিল ৫,৭৯১ কোটি টাকা। এর জন্য বাংলাদেশকে ঋণ দিয়ে সাহায্য করেছিল ভারত। মোট তিন দফায় এই হাইওয়ে তৈরি হচ্ছিল। আর এই তিন দফারই বরাত পেয়েছিল ভারতীয় ঠিকাদারি সংস্থা, ‘এফকনস ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেড’। ২০১৭ সাল থেকে প্রথম দুই দফার কাজ সম্পূর্ণ হলেও, তৃতীয় দফার কাজ এখনও থেমে গিয়েছে। তার উপর করোনা মহামারি ও অর্থনৈতিক মন্দার কারণে ২০১৯, ২০২০ ও ২০২১ সালে তেমন একটা কাজ হয়নি। ২০২২ সালে প্রকল্পটির কাজ পুরোদমে শুরু হয়। কিন্তু তবুও বেশ কিছু কারণে এই প্রকল্পের কাজ পিছিয়েছে।
আরো পড়ুন :- বিরোধীদের জিভ ছিঁড়ে নেওয়ার হুঁশিয়ারি ‘মমতা’র বিধায়কের !
ভারতে ফিরল এফকনস ইনফ্রাস্ট্রাকচারের কর্মীরা
শেষ পর্যন্ত শেখ হাসিনা সরকার আগামী বছর অর্থাৎ ২০২৫ সালের জুন মাসে এই কাজ শেষ হওয়ার কথা ঘোষণা করেছিল। কিন্তু, শেষ আপডেট অনুযায়ী জানা হয়েছে এখনও পর্যন্ত মাত্র ৫০ শতাংশ কাজ হয়েছে। কিন্তু ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর সবকিছু বদলে যায়। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এফকনস ইনফ্রাস্ট্রাকচার তাদের সব ভারতীয় কর্মীকে প্রকল্প এলাকা থেকে প্রত্যাহার করে নেয়। এবং তাদের দেশ ভারতে ফিরিয়ে আনে। এর আগে বেশির ভাগ কর্মী আখাউড়া-আগরতলা সীমান্ত দিয়ে ভারতে চলে যান বলে জানা গিয়েছে। আর এই অবস্থায় ভারতীয় শ্রমিকরা দেশে ফিরে যাওয়ায়, এই প্রকল্পর কাজ আরও পিছিয়ে যাবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
আরো পড়ুন:- ভয়াবহ বিশ্ব উষ্ণায়ন ! প্রমাণ মিলল চলতি বছরে
সূত্রের খবর অরক্ষিত অবস্থায় পড়ে রয়েছে প্রচুর নির্মাণসামগ্রী ও দামি দামি যন্ত্রাংশ। শামীম আহমেদ জানিয়েছেন, এখনই এফকনস ইনফ্রাস্ট্রাকচারের কর্মী-কর্তাদের বাংলাদেশে আসার অনুমতি দেওয়া হচ্ছে না। হাইকমিশন থেকে সবুজ সংকেত পেলেই একমাত্র তাদের কর্মীরা বাংলাদেশে এসে কাজ শুরু করবে বলে জানিয়েছে এফকনস ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেড। তবে, এসবই বেসরকারিভাবে জানানো হয়েছে। কবে তারা আসতে পারবে, তার কোনও সুনির্দিষ্ট তারিখ পাওয়া কেউ বলতে পারছে না। ফলে আশঙ্কা করা হচ্ছে যে, প্রকল্পের কাজ আরও পিছিয়ে যাবে এবং খরচও আরও বাড়বে।
এই রকম খবর পেতে দয়া করে আমাদের চ্যানেল ফলো করুন
রাজ্যে সরকারি দপ্তরে Group-D পদে কর্মী নিয়োগ, অষ্টম পাশে আবেদন, জেনে নিন বিস্তারিত👇🏻https://t.co/r389dxvlnN
— Daily Khabor Bangla (@daily_khabor) September 14, 2024
পড়ুয়াদের জন্য নয়া স্কলারশিপ, নবম শ্রেণী থেকে সবাই পাবে ৫০০০ হাজার টাকা👇🏻https://t.co/DC1fsu7fg6
— Daily Khabor Bangla (@daily_khabor) September 14, 2024
ভারতীয়দের নিয়ে সোজাসাপটা নিক ! বললেন, ‘ওরা তো…’https://t.co/SFRZPIVIhX
— Peek Medio (@peek_medio) July 29, 2024
মাত্র দুই বছরে 1300% বৃদ্ধি পেয়েছে এই শেয়ার, আপনার কাছে আছে এই শেয়ার ?https://t.co/EDhk1CG5fw
— Peek Medio (@peek_medio) August 28, 2024
৫০শে এসে ফুটন্ত যৌবন মালাইকার ! অর্জুনের পরে ফের মালাইকার জীবনে পুরুষ ?https://t.co/QPraDRAvIp
— Peek Medio (@peek_medio) July 17, 2024