জামাপ্যান্ট পরিধানের পেছনে মহেঞ্জোদারো সভ্যতার কি অবদান, জেনে নিন

By Bangla News Dunia Desk Bappaditya

Published on:

Bangla News Dunia, বাপ্পাদিত্য:- প্রায় ৫ হাজার বছর আগে মহেঞ্জোদারোতে এর ব্যবহার ছিল। তবে তা ব্যবহার হত একটি গয়না হিসাবে। তৈরি হত মূলত সামুদ্রিক শামুকের খোল দিয়ে। সেই শামুকের খোলেই ছিদ্র করে তা দিয়ে এই আপাত সামান্য অসামান্য বস্তুটি তৈরি করা হত।

সিন্ধু সভ্যতার এই দান ক্রমে যে পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়তে থাকে তা বোঝা যায় সময়ের সঙ্গে এগিয়ে চললে। সিন্ধু সভ্যতার এই দানটি পরবর্তীকালে প্রায় ৪ হাজার বছর আগে দেখতে পাওয়া যায় রাশিয়ায়।

তারপর স্কটল্যান্ডেও তার নিদর্শন মেলে। তারপরে সেটি দেখতে পাওয়া যায় প্রাচীন রোমে। এমনকি চিনেও তার দেখা মেলে। সবই ক্রমে সময়ের সঙ্গে একটি একটি করে স্থানে ছড়িয়ে পড়ে।

আরো পড়ুন:- মাশরুমের উপকারিতা জুরি মেলা ভার ! কি জানালেন পুষ্টিবিদ?

আর এখন তো সারা বিশ্বেই পোশাকের দুনিয়ায় এ এক অপরিহার্য অংশ। কি সেই জিনিস? বস্তুটি হল বোতাম। অধিকাংশ পোশাকই বোতাম ছাড়া তৈরি হবেনা। শরীরের সঙ্গে পোশাকের কাপড়কে সঠিক ও সুন্দরভাবে লেপ্টে রাখতে বোতামই ভরসা।

ইতিহাস বলছে মহেঞ্জোদারোতেই প্রথম বোতাম ব্যবহার শুরু হয়। সে সময় সিন্ধু সভ্যতার মানুষজন এটি গয়না হিসাবে পরতেন। তা অবশ্য এখনকার বোতামের মত দেখতে হতনা।

সময়ের সঙ্গে বোতাম বদলেছে তার চেহারা। কিন্তু মূলগত ভাবনাটা একই রয়ে গেছে। যা সিন্ধু সভ্যতার সময় আবিষ্কার হয়েছিল এই ভারতের আশপাশে। এখন তো বিভিন্ন পোশাকে বোতামের বাহার মন ভরিয়ে দেয়।

আরো পড়ুন:- মাশরুমের উপকারিতা জুরি মেলা ভার ! কি জানালেন পুষ্টিবিদ?

 

Bangla News Dunia Desk Bappaditya

মন্তব্য করুন