Fact Check: ফুচকা বিক্রি করে বছরে আয় ৪০ লক্ষ! আয়কর নোটিস ভাইরাল, সত্যিটা কী? জেনে নিন

By Bangla News Dunia Desk Bappaditya

Published on:

1200-675-22789141-thumbnail-16x9-fuchkanew

Bangla News Dunia, বাপ্পাদিত্য:- ফুচকা বিক্রি করে বার্ষিক আয় ৪০ লক্ষ টাকা! সম্প্রতি তামিলনাড়ুর এক ফুচকা বিক্রেতাকে আয়কর দপ্তরের নোটিস ধরানোর খবরে রীতিমতো তাজ্জব বনে গিয়েছিলেন নেটিজ়েনরা। একটি নোটিসও ভাইরাল হয়। সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়া এই দাবি বা ওই নোটিসের বিষয়টি কি আদৌ সত্যি?

এই খবরের সত্যতা যাচাই করেছে ‘ইন্ডিয়া টুডে’। সর্বভারতীয় সংবাদ মাধ্যমের দাবি, বার্ষিক ৪০ লক্ষ টাকা আয়ের জন্য কোনও ফুচকাওয়ালাকে নোটিস ধরানো হয়নি। ভাইরাল নোটিসের কোনও সত্যতা নেই। তা ভুলভাবে সোশ্যাল মিডিয়া উপস্থাপিত করা হয়েছে।

বিতর্কের সূত্রপাত হয় জগদীশ চতুর্বেদী নামে এক কমেডিয়ানের পোস্টকে কেন্দ্র করে। তিনি এক্স হ্যান্ডলে একটি পোস্ট শেয়ার করেন। সেখানে লেখেন, ফুচকা বিক্রেতা বছরে ৪০ লক্ষ টাকা উপার্জন করেন এবং তিনি আয়কর দপ্তরের নোটিস পেয়েছেন। ওই ফুচকাওয়ালাকে গত ৩ বছরের আয় ব্যয়ের হিসাব দেখানোর জন্য বলা হয়েছে বলেও দাবি করা হয়। তাঁর এই পোস্ট সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপক ভাইরাল হয়।

আরও পড়ুন:– তৃণমূল কাউন্সিলার খুনে দুই চক্রীর নাম-ছবি প্রকাশ পুলিশের, সন্ধান দিলেই ২ লক্ষ পুরস্কার

নেটিজ়েনদের একাংশ আক্ষেপ করেছিলেন, কর্পোরেট বা সরকারি চাকরি করেও এই টাকা তাঁরা উপার্জন করতে পারেন না। কিন্তু যে নোটিসকে কেন্দ্র করে এই সমস্ত হা হুতাশ ছড়িয়ে পড়েছিল, তা কি আদৌ সত্যি?

জানা গিয়েছে, আয়করের নোটিস দেওয়ার দাবি সত্য নয়। তামিলনাড়ুর জিএসটি দপ্তর সূত্রে খবর, এই নোটিসের ভুল ব্যাখ্যা করা হয়েছে। কন্যাকুমারীর এক হোটেল বিক্রেতাকে রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট নেওয়ার জন্য নোটিস ধরানো হয়েছিল। সেই নোটিস বিকৃত করে এই ভুয়ো তথ্য প্রচার করা হয়। এই খবরের কোনও সত্যতা নেই।

আরও পড়ুন:– গ্রামীণ এলাকায় দারিদ্রতার হার নেমেছে ৫ শতাংশের নীচে, এসবিআই-এর রিপোর্ট আর কি কি জানাচ্ছে ?

আরও পড়ুন:– রেজিস্ট্রি করে বিক্রি হয়ে গেল খোদ সরকারি জমি ! মালদার ঘটনায় তোলপাড়

Bangla News Dunia Desk Bappaditya

মন্তব্য করুন