বাড়ির খাবার না ডগ ফুড কোনটা ভালো? বিশিষ্ট বিশেষজ্ঞ কি বলছেন জেনে নিন

By Bangla News Dunia Desk Bappaditya

Published on:

Bangla News Dunia, বাপ্পাদিত্য:- যবে থেকে প্রিয় পোষ্যটি ঘরে আসে, সঙ্গে একটা চিন্তাও নিয়ে আসে। কী হবে তার উপযুক্ত খাদ্য? কোন খাবারে তার শরীর ঠিক পুষ্টি পাবে? সুস্থ থাকবে? এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়েই বিভিন্ন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়েছিলাম আমরা।

কলকাতা শহরের এক বিশিষ্ট বিশেষজ্ঞ বলেছেন, ‘ছোট থেকেই একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ ডায়েট মেনটেন করা দরকার পোষ্যদের ক্ষেত্রে। না হলেই বেড়ে যেতে পারে ওজন, যার ফলে পায়ের সমস্যা, এমনকী বিভিন্ন জটিল রোগও হতে পারে। তাতে একটা নির্দিষ্ট বয়সের পর হাঁটা-চলায় সমস্যা দেখা দেয় কুকুরের।

ওজন অনেকটা বেড়ে যাওয়ার কারণেও বিভিন্ন রোগ দেখা দিতে পারে। তাই ছোট থেকেই চিকিৎসকের পরামর্শে একটা নির্দিষ্ট ডায়েট চার্ট ফলো করা প্রয়োজন। ৪ মাস বয়স থেকে দিনে ৪ বার ভাগ করে খেতে দেওয়া যেতে পারে। তবে ৬ মাস বয়সের পর থেকে এই পরিমাণ কমাতে হবে। এক বছরের পর থেকেই কুকুরকে দিনে দু’বার খেতে দেওয়া উচিত।’

আরও পড়ুন:– ফের ভারতে আসছেন মেসি, কবে-কোথায় দেখা যাবে বাঁ-পায়ের জাদু?

এ বার প্রশ্ন হচ্ছে ডগ ফুড নাকি বাড়ির খাবার কোনটা উপযুক্ত হবে পোষ্যর জন্য? ধরে নেওয়া যাক, একটি পূর্ণবয়স্ক কুকুরকে ২৫০ গ্রাম চিকেন ১৫০ গ্রাম সবজি দেড় হাতা ভাত দেওয়া যেতে পারে। এই নির্দিষ্ট পরিমাণ কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন দেওয়ার চার্ট দিলেও নির্দিষ্ট পরিমাণ খাবার কী ভাবে দেওয়া কি সম্ভব? খাবার সব সময়ে নির্দিষ্ট পরিমাণ দেওয়া কিছুটা মুশকিল। আর তাতেই যথেষ্ট পরিমাণ পুষ্টি পায় না আপনার পোষ্য।

তাই কোনও অসুবিধে বোধ করলে বিশেষজ্ঞ বা চিকিৎসকদের পরামর্শ নিতে হবে। আর আস্থা রাখতে হবে ডগ ফুডের উপর। কারণ নির্দিষ্ট পরিমাণ উপকরণ দিয়েই প্রস্তুত করা হয় এই খাবার। যার খাদ্যগুণ একেবারে ঠিক হবে। কিন্তু কোন ব্রান্ডের ডগ ফুড বাছবেন সে বিষয়ে অবশ্যই আলোচনা করে নেওয়া প্রয়োজন চিকিৎসকের সঙ্গে। তার পাশাপাশি বাড়ির খাবার দিতে চাইলে দেওয়া যেতে পারে ছানা এবং টক দই। চিকিৎসকের পরামর্শে মাঝেমধ্যে অল্প ভ্যানিলা আইসক্রিম দিতে পারেন।

আরও পড়ুন:– পশ্চিমবঙ্গে চালু হচ্ছে কার্বন ক্রেডিট কার্ড। কি কি সুবিধা মিলবে? জেনে নেওয়া যাক

আরও পড়ুন:– ৩০ লাখ পথ কুকুর হত্যার নিদান মরক্কোর, কেন এমন সিদ্ধান্ত ?

Bangla News Dunia Desk Bappaditya

মন্তব্য করুন