Bangla News Dunia, Pallab : গত কয়েক দিন ধরে বেশ কিছু জেলায় খুন হয়েছেন বেশ কিছু শাসক দলের নেতা। দুদিন আগেই কোচবিহারে ভরা বাজারে গুলি করে খুন করা হয়েছে ডাওয়াগুড়ির পঞ্চায়েত প্রধান কুন্তলা রায়ের ছেলেকে অমর রায়কে। হিসেব বলছে, গত ৩৭ দিনে পশ্চিমবঙ্গে খুন হয়েছেন তৃণমূলের ১০ নেতা-কর্মী। কেন এত নেতা খুন হচ্ছেন? ‘আমাদের পাড়া আমাদের সমাধান’ নিয়ে বৈঠকে ক্ষোভ প্রকাশ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। পুলিশ সুপার, আইসি, ওসিদের নিজেদের এলাকা দায়িত্ব সহকারে দেখার নির্দেশ।
আরও পড়ুন : আধার কার্ড নাগরিকত্ব প্রমানের ডকুমেন্টস নয় – জানিয়ে দিলো সুপ্রিম কোর্ট
সোমবার রাত ৯টা নাগাদ পর পর গুলি করে খুন করা হয় তৃণমূলের বুথ কনভেনারকে। ইংরেজবাজার, ভাঙড়, সুতি, লাভপুর-মল্লারপুর, কোচবিহারে খুন হয় তৃণমূলের নেতা। বারবার সামনে এসে দলের গোষ্ঠী কোন্দল। দলের নেতাদের একের পর এক খুনের ঘটনায় রীতিমতো ক্ষুব্ধ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিন জেলাশাসক এবং বিভিন্ন জেলার এসপি থেকে শুরু করে কমিশনারেটের সিপিদের নিয়ে বৈঠক করেন মমতা। মমতার সাফ কথা, “থানার ভূমিকা ভাল করে দেখতে হবে। আইবি কেন আগে থেকে খবর পাচ্ছে না?” এরপরই রীতিমতো ক্ষোভের সুরে তিনি বলেন, “দায়িত্ব নিয়ে বসে থাকলাম, কাজ করলাম না সেটা করলে হবে না।”
উল্লেখ্য, তৃণমূল নেতা খুনের ঘটনায় গ্রেপ্তার হয়েছে শাসক দলের একাধিক নেতা কর্মী। সোনামুখীতে তৃণমূল নেতা খুনের পিছনেও গোষ্ঠী কোন্দল রয়েছে বলেই গুঞ্জন জেলার রাজনীতিতে।
আরও পড়ুন : গ্রাহকদের বিরাট স্বস্তি! গ্যাসের দাম অনেকটা কমালো কেন্দ্র সরকার। জানুন কতটা কমলো