চার রঙের পাসপোর্ট ! নাগরিকত্ব প্রমাণ কোনটি ? রইল বিস্তারিত

By Bangla News Dunia Desk - Pallab

Published on:

পাসপোর্টের রঙ বুদ্ধিমানের সাথে মানানসই হতে হবে: এখন অনেক কিছুর ঠিক করা হয়েছে। তাদের মধ্যে কোন রংয়ের পাসপোর্ট ব্যবহার করা হয়। এই সবচেয়ে বড় বিষয় নাগরিকত্ব পেতে নাগরিকত্ব বা নাগরিক হলে কোন রঙের পার্পোর্ট সংখ্যা। আজকের এই রিপোর্ট এই সংক্রান্ত সমস্ত তথ্য জানাতে

আমরা সবাই জানি, নাগরিকদের পাসপোর্ট যে শুধু আন্তর্জাতিক ভ্রমণের একটি মাধ্যমে কাজ করে, তা নয়। এটি এক ধরনের মেয়েলিপত্রও বটে। আর এই নাগরিকের মাধ্যমেই ইঙ্গলে, ভ্রমণকারী কোন শ্রেণির থেকে, কিসের জন্য ভ্রমণ করছেন এবং তাঁর নাগরিক মর্যাদা ঠিক কী ধরনের।

আলাদা যোগাযোগ ব্যবহার করা হয়। এই রঙ অনুযায়ী ভ্রমণকারী ধরণ একটি হতে পারে। চারটি রঙ হল—নীল, সাদা, লাল ও কমলা।

নীল পারপোর্ট: সাধারণ নাগরিকদের জন্য

ভারতে সবচেয়ে বেশি পাসপোর্ট হল নীল রঙের পাসপোর্ট। সাধারণ নাগরিকরা ব্যক্তিগত, ব্যবসায়িক শিক্ষাগত বা অবসর ভ্রমণের জন্য এই পাসপোর্ট ব্যবহার করে থাকেন।

বর্তমানে নীল পাসপোর্ট ই-পাসপোর্ট ইস্যু করা হয় যেখানে একটি বামেত্রিক চিপ যুক্ত করা হয়। এর মাধ্যমে ইমিগ্রেশন ক্লিয়ারেন্স অনেক দ্রুত কটে এবং পাঠ করা হয়।

এই পাসপোর্ট আধার কার্ড, ঠিকানার জমা জমা, সনদ ও নাগরিকত্বের ডকুমেট করতে হবে।

সাদা পাসপোর্ট: দায়িত্ব নিযুক্ত ব্যক্তিদের জন্য

এই সাদা রঙের পাসপোর্টের মাধ্যমে এই বিদেশী সফররত কেন্দ্র বা রাজ্যের সরকার ক্ষমতায় থাকে।

এই পাসপোর্টধারীদের বিশেষ সুবিধা দেওয়া হয় ইমিগ্রেশন প্রক্রিয়ার ক্ষেত্রে। সাদা পাসপোর্ট পেতে হলে ফরওয়ার্ডিং লেটার থাকা, দায়িত্ব সনদ, ক্ষমতাপত্র রাখা এবং দায়িত্ব দফতরের (পিএমও) অবশ্যই প্রয়োজন।

পা: কূট নীতি লালপত্র

সাধারণত লাল বা মেন রঙের পোর্ট স্বাভাবিক কটিনীতিক ও উচ্চতর উচ্চারণ পাস করা হয়। এই পাসপোর্টধারীরা কূটনৈতিক সুবিধা পেয়ে থাকেন, যেমন: ভিসা-মুক্ত ভ্রমণ, দ্রুত ভিসা প্রক্রিয়াকরণ সুবিধা, আন্তর্জাতিক সম্মান ইত্যাদি সুবিধা।

এই পাসপোর্ট সাধারণ ক্ষমতাবলয়ের প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সম্পূর্ণ করতে এবং তা ইস্যু করা হয় শুধুমাত্র ব্যক্তিদের সদস্যদের জন্য।

কমলা পার্পোর্ট: ইসিআর ভাড়াটাসাধারীদের জন্য

সাধারণ কমলা রঙের পাসপোর্ট ইস্যু করা হয় ইমিগ্রেশন চেক প্রয়োজন (ইসিআর) ক্যাটাগরির অধীন ব্যক্তিদের জন্য। এটি আদর্শ কম শিক্ষাগত বা সদস্য হিসেবে কর্মরত নাগরিকদের জন্য বরাদ্দ করা হয়।

এই ধরনের পাসপোর্টধারীদের ভ্রমণের পূর্বে ইমিগ্রেশন চেকের মধ্য দিয়ে যেতে পারে।

কেন এই রঙের শ্রেণিবিন্যাস?

রঙ্গের বর্ণই ইমিগ্রেশনের প্রাথমিক সূচনা পেয়ে থাকবেন দলীয় কর্মীরা উদ্দেশ্য ও রাজনীতি সম্পর্কে সাধারণ তথ্য। এর ফলে প্রক্রিয়া আরও দ্রুত এবং নির্ভুল হয়।

পারপোর্ট রঙ ও তার তাৎপর্য:

  • নীল: ব্যক্তিগত বা সাধারণ ভ্রমণ হিসেবে গ্রহণ করা হয়
  • সাদা: স্বাক্ষর বিদেশ সফর অনুষ্ঠিত হয়
  • লাল: কূটনৈতিক দায়িত্বে বিদেশ ভ্রমণের ক্ষেত্রে
  • কমলা: ইসিআর ক্যাটাগরির বিদেশগামী স্বার্থের জন্য

ঈশ্বর ই-পাসপোর্ট প্রযুক্তি

বর্তমানে সব ধরনের পাসপোর্ট ই-পাসপোর্ট হিসেবে ইস্যু করা হচ্ছে। এই নতুন প্রযুক্তির মাধ্যমে বিদেশ ভ্রমণ আরও সুরক্ষিত হবে এবং আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন হতে হবে।

সাধারণত ই-পাসপোর্টে যুক্ত RFID চিপ-এর মাধ্যমে ব্যবহারকারীর ব্যক্তিগত বায়োমেট্রিক তথ্য সংরক্ষিত থাকে। পাসপোর্ট জালিয়াতি কম হবে এবং ইমিগ্রেশন প্রক্রিয়া আরও স্বচ্ছ বলে জানাবে।

তবে পাসপোর্টে কেবলমাত্র দলের বই নয়, একটি রঙের একটি বৈশিষ্ট্য প্রকাশ করে থাকে। তাই উটে পার্পোট বিধানমালায় এই বিস্তৃতি বিন্যাস কেবলমাত্র রাজনৈতিক সুবিধার জন্য নয়, নাগরিকের বিধানকে সুরক্ষিত ও শ্রেণিবদ্ধ করার জন্য একটি বিকল্প পদ্ধতিও।

Bangla News Dunia Desk - Pallab

মন্তব্য করুন