পশ্চিমবঙ্গ জয়েন্ট এন্ট্রান্স বোর্ড (WBJEEB) এবং হাইকোর্টের মধ্যে ওবিসি সংরক্ষণের দিকে এক নতুন মোড় অনুমোদন। এখন ডব্লিউবিজেইবি সংবাদের বাধারস্থিত হয়েছে, রাজ্যের শিক্ষাক্ষেত্রে ওবিসি সংরক্ষণ ব্যবস্থা নিয়ে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিতে হবে। এই প্রশ্নটি সমর্থনকারীকে হাইকোর্টের আদেশের আদেশকে অনুরোধ করা হয়েছে যা রাজ্যের ওবিসিদের প্রায় ভবিষ্যৎ নিয়ে গঠিত হয়েছে।
ব্যাপক প্রেক্ষাপট
এই বিতর্কের বিতর্ক যখন হয় তখন WBJEEB ৬৬টি সম্পূর্ণ ওবিসি ক্যাটাগরিরও নতুন ১৪০টি ওবিসি ক্যাটাগরির ফলাফল প্রকাশ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া। কোলকোর্ট এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে ডব্লিউবিজেইবি রায়ে বলা হয় এবং হাই কোর্টের অনুমতির ফলাফল প্রকাশ ও বিচার প্রক্রিয়া শুরু করে। কিন্তু এর পরেও কোল হাইকোর্ট আদেশ WBJEEB-এর কার্যকলাপকে প্রশ্নবিদ্ধ করে, যা তাদের আবার প্রতিবাদে প্রতিবাদ করতে পারে।
কলকাতা হাইকোর্টের আদেশ
WBJEEB কোল হাইকোর্টের আদেশকে আদেশ করেছে, যার মধ্যে রয়েছে:
- ৭ই আগস্ট, ২০২৫-এর কৌশিক চন্দের একটি আদেশ।
- ২১ মে, ২০২৫- একটি আদেশ, বলা হয়েছে যে WBJEEB- যেটি হয়েছিল তার আদেশের পূর্ববর্তী আদালতের পূর্ববর্তী লঙ্ঘন।
কলকাতা হাইকোর্ট ডব্লিউবিজেইবি-কে ২০১০ অক্টোবর এবং ২২শে মে, ২০২২-এর রায় অনুযায়ী ৬৬টি ওসি ক্লাসের গ্রুপদের জন্য ৭% সংরক্ষণ প্রদান একটি নতুন মেধা প্রকাশের নির্দেশ। দিয়েছিল।
রাজনীতির ভূমিকা
এই আলোচনায় রাজনীতির ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। শীর্ষ আদালতের আগে WBJEEB-কে ফলাফল প্রকাশ করার অনুমতি দিতে, ওবিসি ‘বি’ সার্টিফিকেট কোডটি নিয়ে কোনো নতুন রায় দেওয়ানি এবং পূর্ববর্তী আদেশগুলি অপরিবর্তিত। খুব বি.আর. গাভাইয়ের তত্ত্বাবধায়ন ৭টি নতুন ওবিসি ক্যাটাগরি সংক্রান্ত একটি কোয়ালিউপ্লেক্স, যেগুলিকে বলে মনে করা হয়েছিল।
খেলা
ডাব্লুবিজেইই কেন আবার একটি স্পেশাল লিভ পিটিশন (এসএলপি) আলাদা আলাদা এবং এর মাধ্যমে কোন বিষয়ের সমাধান চাইবে, তা নিশ্চিত করতে হবে। তবে এই দাবিটি যে রাজ্যের ওবিসি নিরাপত্তার ভিত্তি এবং ছাত্র সংসদের ভবিষ্যৎ নির্ধারনে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে, তা নিঃসন্দেহে বলা যায়। সকলের নজর এখন প্রতিবাদের রায়ের দিকে, যা এই জটিল লড়াইয়ের পরিণতি হবে।