পশ্চিমবঙ্গে রাজনৈতিক কারণে ফের দুর্নীতির কালো ছায়া। কাঠগড়য় রাজ্যের স্থানীয় এলাকাগুলি (তফসিলী উপজাতি) এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজ্যের তীব্র চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে। স্টেট এসটি ওভেলফেয়ার সোসিয়েশন পার্টির পক্ষ থেকে ৪৭ এর বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে, যারা জাল শংসাপত্র ব্যবহার করে অভিযোগ করে ডক্টর অ্যাট বাড়ানোর সুযোগ। এই দেশের রাজ্যের স্বাস্থ্য ও শিক্ষার ব্যবস্থা স্বচ্ছতা নিয়ে বড়সড় প্রশ্নচিহ্ন চিহ্নিত করা।
মূল অভিযোগ কী?
অভিযোগ অনুযায়ী, ৪৭ জন পড়ুয়া জাল এসটি সার্টিফিকেট আদালতের বিভিন্ন জেলা ও ডেন্টাল গ্রুপে পরিবর্তন করা হয়েছে। আমার মধ্যে ৩০ জন মধ্যেই কাউন্সেলিং প্রক্রিয়ায় অংশ নিয়ে ভিন্ন ভিন্ন স্থানে স্থাপন করায় আমি পাকা করেছি। এর মধ্যে রয়েছে নীলরতন সরকার সংস্থা (এনআরএস), আরজি। কর কারণ এবং আরও অনেক কারণ এই দেশের রাজ্যের স্বাস্থ্য ও শিক্ষার ব্যবস্থা স্বচ্ছতা নিয়ে বড়সড় প্রশ্নচিহ্ন চিহ্নিত করা।
নিরাপত্তায় তৎপর
এইপপ্ত অনগ্রসর অভিযোগের পরেই নড়েচড়ে পরিবার রয়েছে রাজ্যের সরকারি কল্যাণ দফতর এবং স্বাস্থ্য দপ্তর। স্বাস্থ্য দপ্তরের পক্ষ থেকে অভিযুক্তের ৪৭ রাজ্যের সমস্ত রাজ্যের একটি ও একটি দল। অভিযুক্তদের কাস্ট সার্টিফিকেট দ্রুত নির্দেশের জন্য অনগ্রসর শ্রেণি কল্যাণ দপ্তরে। এই নিরাপত্তার মাধ্যমে দুর্নীতির মূল শিকড় পর্যন্ত গণনা করা সম্ভব বলে মনে করা হচ্ছে। সাধারণ মানুষেরই অনুরোধ, প্রার্থীরা একটি দ্রুত শিক্ষা পায় এবং যোগ্যরা তাদের অধিকার ফিরে পায়।
দুর্নীতির বৃহত্তর প্রেক্ষাপট
এই ঘটনাটি বিচিন্ন নয়। এসএসএসএস (সার্ভিস কমিশন) দুর্নীতিতে যেমন প্রকাশে প্রকাশে প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগটি, রিপোর্টই এসটি সার্ফিকেট নিয়ে ব্যাপক হারে জালিয়াতি হচ্ছে বলে। কলকাতা হাইকোর্ট ২০১৬ তারিখে এসএসএস ঘোষণা বাতিল করে, রাজ্যের স্থানীয় প্রশাসন দুর্নীতির পুরো গভীরতাকে আঙ্গুল দিয়ে প্রশ্ন দেয়। র্যালব্যাকও রাজ্য সরকার এবং এসএস-কে দুর্নীতিগ্রস্তদের আড়াল করার জন্য সতর্ক করেছে।