পশ্চিমবঙ্গের ও সংরক্ষণ নিয়ে লড়াইয়ের জন্য একটি নতুন সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য কল করুন। এই সমালোচনার রায় একদিকে যেমন দেশের ভোটের ভারসাম্যকে সমর্থন করবে, সামনেই অনেক পিছিয়ে পড়লে মানুষের মনের কথা বলতে পারে।
হাইকোর্টের রায় ও বিতর্কিত ওবিসি
জানা যায়, এই বিতর্কের কেন্দ্রে রয়েছে কলকাতার ১৭ জুন, ২০২৫-এর ঐতিহাসিক রায়দান। এডিলের্টকোটে ভিন্ন ভিন্ন জনস্বার্থিক প্রশ্ন অনুসারে প্রশ্ন তুলে ধরে রাষ্ট্রের নতুন ও সিগন্যাল ও সিকিউরিটি পাওয়ার জন্য এই অভিযোগ নিয়ে অভিযোগ, রাষ্ট্র সরকার স্বার্থে বিশেষ সম্প্রদায়কে ওবিসি। অন্তর্ভুক্ত করছে, সঠিক সমাজতাত্ত্বিক সমীক্ষা ছাড়া।
সম্পর্কিত পোস্ট
বিদ্যুৎ এল এসি ফ্যান নিয়ে ফোন! ফিচারস জানলে চমকে উঠবেন – রিয়েলমি চিল ফ্যান ফোন
তারপর কলকাতা হাইকোর্ট রাজ্যের ১৪০টি সম্প্রদায়কে নিয়ে গঠিত নতুন ওবিসিকরদের উপর স্থগিতাদেশ জারি করে। এই রায় রাষ্ট্রীয় আলোকসজ্জা এবং তারপর সরকার প্রতিবাদের বাধার হয়।
স্থগিতাদেশ ও নতুন শর্তাবলী
গত ২২ ও ২৮ আগস্ট, ২০২৫ তারিখে সুপ্রিম কোর্টের এই বিষয়ে অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ জারি করে। ফলাফল ও সমন্বয় প্রক্রিয়া আতত অব্যাহত থাকবে শুধুমাত্র ৬টি প্রাক-অনুমোদিত ওবিসি সংরক্ষণের জন্য, ভোটা ২০১০ এর সামনে সামনে আছে।
শীর্ষ আদালতে এই রায়ের রায়ের সিদ্ধান্ত, বাকি ১৪০টি সম্প্রদায়ের ওবিসি সংরক্ষণ কি না, তা কার্যকর করা হবে। এই নির্দেশ রাজ্য সরকারের জন্য এক অস্বস্তিকর পরিস্থিতি তৈরি করেছে, বিশেষ করে ডব্লিউবিজেইই-এর মতো সাহসিকতার ক্ষেত্রে।
রাজ্য অভিঘাত: রাজ্য বনাম শান্তিপূর্ণ অবস্থান
এই জোরে জোরে জোরে জোরে দেখা যায়। রাজ্যের ভোটাদি এবং একই সঙ্গে আইনজীবী কপিল সিব্বলও, দাবি করেছেন যে নির্বাচনের জন্য নির্বাচন সম্পূর্ণ হয়েছে তা সম্পূর্ণরূপে “আনুপাতিক” তিনি আরও অনুরোধ করেন, পূর্ববর্তী যে সমীক্ষা ও গণতন্ত্রের এই সম্প্রদায়গুলি অন্তর্ভুক্ত, তা হল ও বৈজ্ঞানিক।
সংরক্ষণের সংবিধান সংবিধান ও প্রশ্ন
নিয়ম অনুযায়ী সংবিধানে সামাজিক ও শিক্ষাগতভাবে পিছিয়ে শ্রেণির জন্য সংরক্ষণের জন্য অর্ন্তভুক্ত করা হয়েছে। তবে এই সংরক্ষণের জন্য রাজ্য সরকারকে বৈজ্ঞানিক ও সম্মিলিত কর্মী সমীক্ষা করতে হবে এবং এটি কেন্দ্র রাজ্যের কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে হতে পারে।
এই আলোচনায় একটি বড় প্রশ্ন—পশ্চিমবঙ্গ সরকার সেই সমীক্ষা ও কমিশনের পক্ষ নিয়ে কি নিয়েছিল? যদি তা না নিয়ে থাকে তবে সংরক্ষণ করা সংবিধানিকভাবে বিবেচনা করতে হবে।
ওবিসি সম্প্রদায়ের ভয় ও ভাবনা
এই টালনাপোড়েনে সবচেয়ে বেশি ভোগী হচ্ছেন ওবিসি সম্প্রদায়ের সাধারন মানুষজন। শিক্ষা ও চাকরিতে সংরক্ষণই ছিল তাদের কাছে পাওয়ার উপরে পাওয়ার সুবিধা। এখন এই সংরক্ষণ যদি বাতিল হয়, তাহলে তারা আপনাকে মূলস্রোত থেকে বের করতে পারে।
আপনি যারা একই সময়ে ১৪০ জন সম্প্রদায়ের অন্তর্গত হয়েছিলেন তা পূরণ করে আপনাকে এমন পরীক্ষায় অংশ বা চাকরির আবেদন করার জন্য অনুরোধ করে তাদের ভবিষ্যৎ নিয়ে প্রবল অনিশ্চয়তা হতে পারে। পারে।
কেন্দ্র দিশা: ৯ সেপ্টেম্বর শুনানিকে কেন্দ্র উত্তরেনা
আগামী ৯ সেপ্টেম্বর এই ওবিসিক কথার শুনানি শুরু হয়েছে। এই শুনানি বউ খেলা পার্টি নতুন কিছু তথ্য ও খবর পেশ করতে পারে বলে, যা বলে জানাতে পারে তা কার্যকর করতে পারে।
মধ্যবর্তী সময়ে আপনি মনে করছেন, এই শুনা সাধারণ মানুষের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে। যদি আপনি মনে করেন যে নতুন এবিসি সরকার সরকার বৈধ পদ্ধতি অনুসরণ করে, তাহলে আপনি বাতিল হতে পারেন। অন্য দিকে যদি রাজ্যগুলির ব্যবহার পর্যাপ্ত তথ্য নথি থেকে থাকে, তাহলে এই ব্যক্তিকে অনুমতি দেওয়া হতে পারে বলে আশঙ্কা করা যায়।
অনুশীলন দেখার জন্য ৯ সেপ্টেম্বর আলোচনা কোন দিকে গড়ায়। সবটাই এখন নাগাল আগামীতে গণমাধ্যমকে জানাতে হবে। তাই এখন সব থেকে বড় বিষয় অপেক্ষা করতে হবে। সাথে আপনার পরবর্তী আপডেট পেতে।
