ঝড়খণ্ড, বিহার, হরিয়ানার পরথির উত্তরপ্রদেশ। মুর্শিদাবাদের বেলডাঙ্গা, শক্তিপুর, বরামপুরের দলের গ্রুপ ১৫ জন বাসিন্দা সেখানে পরিযায় পার্টির আত্মপ্রকাশ করতে গিয়ে পুলিশের হাতে হাতে তুলেছে। বাংলাদেশি সন্দেহভাজন ইঞ্জিন করা হয়েছে। এই খবরের প্রতিনিধিরা দুশ্চিন্তায় যান। এতজন পরিযায়ী শ্রমিককে উত্তরপ্রদেশের সাথে যোগাযোগের জন্য মুর্শিবাদের হরিহরপাড়ার বিধায়ক মতবাদ শেখ শক্তির সাথে যোগাযোগ করেছেন। রেস স্কিম টিম আদর্শ নেতাদের চাপ প্রয়োগ করার চেষ্টা করুন।
কয়েক মাস আগে দলটি তথ্য অনুসন্ধানে উত্তরপ্রদেশে দিয়েছিল। মানুষের মধ্যে বিভিন্ন ঠিকা সংস্থার সরকার রাজমিস্ত্রির কাজ করতে। বাকিরা ফেরিওয়ালা হিসেবে কাজ করতে। সকলে একটি মহল্লায় আসন তৈরি করান। যদিও ঠিক কোন এলাকায় সেখানে, তা জানান। সেখানে হানা দিয়ে উন্মোচন করে সামনে নিয়ে যাওয়া হয়। রাত যখন ধরপাড় চলছিল, সেই সময় ক্ষমতা পরিযায়কারীর পরামর্শ পান। মধ্যরাতে খবর জানতে চান সাংবাদিক বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন এবং ধৃত সদস্যদের ফোনের মাধ্যমে এ দিন জানান। ধৃতদের পরিবারের অভিযোগ, বাংলাদেশি সন্দেহে উত্তরপ্রদেশ পুলিশ হেনস্তা করছে। মারধর করা হয়েছে।
মুর্শিদা জেলার এক উচ্চপদ আধিকারিক বলেন, ‘বিষয়টি সম্বন্ধে আমরা অবগত হয়েছি। রেস কিউটি টিমের মাধ্যমে বাংলাদেশি সন্দেহে উত্তরপ্রদেশে ইন্সটিট মুশিদাবাদের সদস্যদের সামরিক আনার ব্যবস্থা করা হচ্ছে।’ মুর্শিদাবাদ প্রশাসন পরিযায়ী অফিসের সদস্য এন্টাজ শেখ বলেন, ‘উত্তরপ্রদেশে সংবাদ সম্মেলন করতে গিয়ে বাংলাদেশি সন্দেহজনক খোঁজে এত দ্রুতন এবং মার খাবেন, তা আমরা কল্পনা করতে পারি। সকলকে নিয়ে আসা পর্যন্ত আপনাদের সাথে যোগাযোগ রাখছি।’
তৃণমূল বিধায়ক মতবাদ শেখ। তাঁর মন্তব্য, ‘খুব নিম এইভাবে মুর্দাবাদ প্রশাসন পরিযায়ী শ্রমিকদের যুক্ত রাজ্যের পুলিশ হেনস্তা করবে, আমরা বরদাস্ত করব না। কৌশলের মাধ্যমে রেস কিউটিমকে ক্ষমতায় আনতে চেষ্টা করার চেষ্টা করা হয়।’
শক্তিপুর পরিষদ এক পরিযায়ী সদস্য রেবেকা বিবিকে বলেন, ‘আমরা আজ শান্তিকে শান্তিতে আছি। ভরসা রয়েছে, অনুশীলনকারীর উত্তরপ্রদেশ আমাদের ছেলেদের লেখা থেকে বোঝাতে যোগ দিতে।’