নেপালের অন্তর্বর্তী অন্তর্বর্তী পদ প্রার্থী ( নেপাল অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী ) হিসাবে দায়িত্বপালন সুশীলা কার্কি ( সুশীলা কারকি )। দায়িত্বে সৈয়দ পরের প্রথম ভাষণ তিনি। আর প্রথম ভাষণেই তিনি দেশ পুনর্গঠনের সকল প্রচেষ্টার আহ্বান। সেই সাথে মালিক মালিক, ক্ষমতা আঁকড়ে থাকার জন্য নয়, জনগণের সেবার জন্য দায়িত্বশীল নীতি সুশীলা। নেপালে জেড আন্দোলনে ( জেন জেড প্রতিবাদ ) দেওয়া জেডদের ‘শহিদ’ ( শহিদ’রা ) তাকে দেওয়া হবে বলে এদিন পরবর্তি তিনি। নিজের পরিবারকে দেওয়া হবে ১০ লক্ষ আর্থিক সাহায্যও।
নেপালের প্রথম মহিলা মহিলা ৭৩ বছর বয়সী সুশীলা কার্কি। দেশের রাজনীতির প্রথম মহিলা প্রধানও তিনি। ২০১৬ থেকে ২০১৭ পর্যন্ত এক বছরের জন্য প্রধান দায়িত্ব পালন করেছেন সুশীল। মুক্তি রাত নেপালের শান্তির রামচন্দ্র পৌরে তাঁকে শবাক্য পাঠ করান। আর ওয়ারওয়ার্ড নিজের ভাষণে সুশীলা বলেন, ‘আমি এবং আমার প্রথম ক্ষমতাসিনি ক্ষমতার অংশ নিতে এখানে আসছি। আমরা ৬ বেশি সময় থাকব না। নতুন সংসদ গঠন হলে আমরা দায়িত্ব হস্তান্তর করব। আপনার সমর্থন ছাড়া আমরা সফল হব না।’ তিনি বলেন, ‘পালনে পুনর্গঠনের জন্য সবাইকে একত্রিত হতে হবে। আমরা হালব না। আমাদের জেন জেড-এর চিন্তাভাবনা পদ্ধতির কাজ করতে হবে।’
এদিন সুশীলা আরও বলেন, ‘নেপালে একটা সাতাশ ঘণ্টার আন্দোলন এই প্রথম। আন্দোলনকারী দেশ অর্থনৈতিক সমতা এবং দুর্নীতি নির্মূলের নির্বাচন। যারা হিংসা ভোগ করেছেন, হিংসায় ব্রাহ্মণ, চূড়াচুর মেনতাইন করতে হবে না। এই একই অভিযোগের বিরুদ্ধে তদন্ত করতে হবে। হিংসায় বেশ গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিকে চিহ্নিত করা হয়েছে। এই ধরনের আইনহীনতা কখনই ন্যায্যতাপূর্ণ হতে পারে না।’ সেই সঙ্গে তাঁর উত্তর, ‘পরিবারে, বিশেষত যারা স্কুল ও পড়লে সন্তানদের হারিয়েছেন, আর বিপদ আমি গভীরভাবে মর্মাহত। জেন জেড এই আন্দোলনেদের শহিদের পরবর্তীতে হবে। সেই সঙ্গে শহিদদের পরিবারকে ১০ লক্ষ টাকা আর্থিক সাহায্য প্রদান করতে হবে। নিয়ন্ত্রণকারীদের সহায়তা প্রদান করা হবে।’
উল্লেখ্য, সোশ্যাল ও ভিডিও নিষেধা দুর্নীতির অভিযোগে শর্মা ওলর বিরুদ্ধে গত ৮ সেপ্টেম্বর থেকে প্রতিবাদকে সরব হয়েছিল নেপালের মতসমাজ বা জেন জেড। শেষ বার চাপের পড়ে গত ৯ সেপ্টেম্বর লিখিত পদ থেকে ইফা দেনপি কে শর্মাও। দেশের লোককে নিয়ে তা নিয়ে বেশ জল্পনা চলছিল। বিরোধিতা করে ভাওয়া ৫ হাজার প্রতিবাদ আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগদানকারী নেতা পৌরসভা করেন এবং রাজপ্রধান কর্মকর্তা অশোক সিগদেল। সেখানে আন্দোলনকারীদের তরফে সুশীলা কার্কির নাম প্রস্তাব করে আন্দোলনকারীরা। এই গোপনীয়তা পরস্পর পুলিশকে সমর্থন করে। তাকে উত্তর হিসেবে দায়ী সুশীলা। তিনিই পৌরেল অন্তর্বর্তীকালীন সময়ে শান্তিতে সংসদে দেন। আরও পরবর্তী করা হয়েছে, আগামী ৫ মার্চ নেপালে নির্বাচন হতে পারে।