E sharm Card update ই-লেবার কার্ডধারীরা এখন প্রতি মাসে ৫,০০০ টাকা পাবেন; আবেদনপত্র জমা দেওয়া শুরু

By Bangla News Dunia Desk - Pallab

Published on:

ই শ্রম কার্ড নিউজ: আজকের বিশ্বে, সবাই তাদের ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তিত, কিন্তু দরিদ্র এবং অসংগঠিত ক্ষেত্রের শ্রমিকদের জন্য, এই উদ্বেগ আরও বেশি কারণ তাদের স্থায়ী চাকরি বা পেনশনের নিরাপত্তা নেই। এই পরিস্থিতিতে, সরকার ই শ্রম কার্ড প্রকল্প চালু করেছে, যা লক্ষ লক্ষ পরিবারের জন্য স্বস্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই প্রকল্পের আওতায়, যোগ্য কর্মীরা এখন মাসিক আর্থিক সহায়তা পাবেন, যা তাদের জীবনে কিছুটা স্থিতিশীলতা আনবে।

ই শ্রম কার্ড প্রকল্প কী?

ই শ্রম কার্ড হল একটি কেন্দ্রীয় সরকারের উদ্যোগ যার লক্ষ্য অসংগঠিত ক্ষেত্রের শ্রমিকদের সামাজিক নিরাপত্তা প্রদান করা। এই কার্ডের মাধ্যমে, সরকার কর্মীদের পেনশন, বীমা এবং অন্যান্য সুবিধার সাথে সংযুক্ত করে। এই প্রকল্পের আওতায় সাম্প্রতিক এক ঘোষণায় বলা হয়েছে যে যোগ্য কর্মীরা ₹5,000 পর্যন্ত মাসিক সহায়তা পেতে পারেন।

ই শ্রম কার্ডের মূল বিষয়গুলি

এই প্রকল্পের আওতায়, সরকার কেবল শ্রমিকদের পেনশন প্রদান করবে না বরং তাদের পরিবারকেও বিভিন্ন সুবিধা প্রদান করবে। তাদের বয়স এবং কাজের কার্যকলাপের উপর ভিত্তি করে প্রতি মাসে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ সরাসরি তাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে স্থানান্তর করা হবে।

কারা উপকৃত হবেন?

ই-শ্রম কার্ড প্রকল্পটি অসংগঠিত ক্ষেত্রের সাথে জড়িত এবং সীমিত আয়ের অধিকারী যে কেউ উপকৃত হবেন। এর মধ্যে রিকশাচালক, গৃহকর্মী, নির্মাণ শ্রমিক, ছোট দোকানদার এবং দৈনিক মজুরি শ্রমিক অন্তর্ভুক্ত।

ই-শ্রম কার্ডের জন্য যোগ্যতা

এই প্রকল্পের সুবিধা গ্রহণের জন্য নির্দিষ্ট মানদণ্ড নির্ধারণ করা হয়েছে।

আবেদনকারীর বয়স ১৮ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে হতে হবে।

ব্যক্তিকে অসংগঠিত ক্ষেত্রে কাজ করতে হবে।

তাদের একটি বৈধ ই-শ্রম কার্ড থাকতে হবে।

বার্ষিক আয় ২ লক্ষ টাকার বেশি হওয়া উচিত নয়।

ই-শ্রম কার্ডের জন্য নথিপত্র

আবেদন করার জন্য বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্রের প্রয়োজন হবে।

আধার কার্ড

ব্যাংক অ্যাকাউন্ট পাসবুক

মোবাইল নম্বর

পাসপোর্ট সাইজ ছবি

ই-শ্রম কার্ড আবেদন প্রক্রিয়া

ই-শ্রম কার্ড প্রকল্পের জন্য আবেদন করা বেশ সহজ।

প্রথমে, ই-শ্রম পোর্টালে যান।

নিবন্ধন বিকল্পে ক্লিক করুন।

প্রয়োজনীয় তথ্য পূরণ করুন, যেমন নাম, জন্ম তারিখ, ঠিকানা এবং আধার নম্বর।

সমস্ত প্রয়োজনীয় নথি আপলোড করুন।

আপনার আবেদন জমা দেওয়ার পরে, আপনাকে একটি ই-শ্রম কার্ড নম্বর জারি করা হবে।

Bangla News Dunia Desk - Pallab

মন্তব্য করুন