Bangla News Dunia , পল্লব চক্রবর্তী : নবমীর সকাল মানেই পুজো শেষের শুরু। হাতে আর মাত্র একটা দিন। কথায় আছে, পুজো আসছে, এটাই আনন্দের। চলে এলে গোনা গুনতি দিনের হিসাব। পরের বছরের হিসাব কষা শুরু। দেখা যাচ্ছে সেখানেও মন খারাপ হতে বাধ্য। ২০২২ সালে ২ অক্টোবর দুর্গাপুজোর সপ্তমী। অর্থাৎ একই দিনে রবিবার এবং তার সঙ্গে গান্ধী জয়ন্তী, আবার সপ্তমীও। একসঙ্গে তিন-তিনটে ছুটি নষ্ট।
পুজোর ছুটি মূলত দু’টি ভাগে ভাগ করে রাখা থাকে। অনেকে পুজোর ছুটি রাখেন স্রেফ ঠাকুর দেখার জন্য। অনেকে আবার ছুটি নিয়ে ঘুরতে যান। করোনার আতঙ্ক নিয়ে বাইরে ঘুরতে যাওয়ায় সামান্য হলেও রাশ রয়েছে। পরের বছরের হিসাব করতে গেলে তাই কিছুটা মন খারাপ হবে। সোম থেকে বুধবার অষ্টমী, নবমী এবং দশমী। অর্থাৎ সপ্তাহের ঠিক মাঝখানে পুজো শেষ।
লক্ষ্মীপুজোও পড়েছে রবিবার। ৯ অক্টোবর। মানে আরও একটি দিন নষ্ট। তবে কালীপুজোর আনন্দ মাটি হচ্ছে না। কারণ কালীপুজো পড়েছে ২৪ অক্টোবর। পড়েছে সোমবার। যার ফলে তার আগের দিনের ছুটি ধরলে রবি ও সোম পরপর দু’দিন ছুটি। আবার পরের দিন দীপাবলি। তার ছুটি না থাকলেও উৎসবের আমেজ থাকছে। সব মিলিয়ে করোনার হাত থেকে নিস্তার পেলে কম-বেশি খুশিতে কাটবে আগামী বছর। তার আগে চলতি বছরের আনন্দ উপভোগ করার পালা।
অর্থাৎ আগামী বছরের দুর্গোৎসবের শুরু
১লা অক্টোবর ষষ্ঠী দিয়ে। তারপর ২ রা অক্টোবর সপ্তমী ও গান্ধী জয়ন্তী। ৩ রা অক্টোবর অষ্টমী। ৪ ঠা অক্টোবর নবমী ও ৫ই অক্টোবর বিজয়া দশমী।
৯ অক্টোবর লক্ষী পূজা ও ২৪ অক্টোবর শ্যামা পূজা।
আরও খবর পেতে ফলো করুন আমাদের চ্যানেল