BBangla News Dunia , সমরেশ দাস : – সেই ডিসেম্বর থেকে চলছিল সারা বিশ্ব জুড়ে যে কোবিদ-১৯ চায়না তে থাবা বসিয়েছে । সব দেশ গুলোতে একে একে শুরু হলো রোগ ছড়ানো । আস্তে আস্তে দেশ গুলো শুরু করলো কিছু জিনিস বন্ধ করতে । সিনেমা হল , শপিং মল , পার্টি , স্টেডিয়াম এ খেলা , স্কুল , কলেজ , সমস্ত প্রতিষ্ঠান , ছোট বড় শিপ্ল সমস্ত কিছু শুরু হলো বন্ধ হওয়া । তাতেও কিছু দেশ যেমন ইতালি , ফ্রান্স , আমেরিকা এখানকার মানুষ এটাকে অতটা গুরুত্বপূর্ণ ভাবে ধরেননি । তারা ভেবে ছিলেন যে তারা প্রথম বিশ্ব থাকেন তাদের কিছু হবে না ।
কিন্তু যখন একে একে বাড়তে লাগলো সংক্রমণ , ইতালি দিনে হাজার হাজার মানুষ সংক্রমিত হতে শুরু করলো তখন চিত্রটা একটু একটু করে পরিবর্তন হতে শুরু হয় । মানুষ যেন একটু ভয় পায় , এখন তাদের ঘরে থাকার সময় হয়েছে কিন্তু তাতে অনেক দেরি হয়েগেছে । ইতালি ২৬ হাজারের ওপারে মানুষ প্রাণ হারিয়েছে । শহর শেষ হয়ে গেছে , দেশের অর্থ বেবস্থা , স্বাস্থ্য ব্যবস্থ্যা সব শেষ ।
আরো পড়ুন :- একঘেয়ামি কাটাতে খেলুন ক্রিকেট গুগল ডুডলে
বিশ্বে এই মুহূর্তে আক্রান্তের সংখ্যা ৩২ লক্ষ ছাড়িয়ে গিয়েছে। আর সেই সঙ্গে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে মৃত্যুর সংখ্যাও। শেষ পাওয়া খবরে বিশ্বে মৃত্যুর সংখ্যা ২ লক্ষ ২৮ হাজারের বেশি । ইতিমধ্যেই করোনাকে হারিয়ে সুস্থ হয়েছেন ৯ লক্ষ ৭২ হাজার জন। আমেরিকায় মৃতের সংখ্যা ছাড়াল ৬১ হাজার । এখনো পর্যন্ত্য বিশ্বে সবচেয়ে বেশি । স্পেনে মৃত ২৪,২৭৫ জন । ইতালিতে ২৭,৬৮২ জন । ব্রিটেনে ২৬,০৯৭ জন । এ দিকে করোনায় ভারতে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৩৩,০৬২ । মৃত ১,০৭৯জন ।