Bangla News Dunia , সঙ্গীতা দত্ত রায় :- করোনার সংক্রমণ প্রতিরোধ করতে গত দেড় মাসের কিছু বেশি সময় ধরে লকডাউন চলছে। কিন্তু তবুও সংক্রমণ সম্পূর্ণভাবে ঠেকানো সম্ভব হয়নি। রোজই আক্রান্ত হচ্ছে কিছু মানুষ সেই সঙ্গে মৃত্যুও অব্যাহত। এখন ১০ দিনে করোনা রুগীর সংখ্যা ডাবল হয়ে যাচ্ছে।
আরো পড়ুন :- করোনার রিপোর্ট এখন রিয়্যাল টাইম -এর মাধ্যমেই তাড়াতাড়ি পাওয়া যাবে
গত ২৪ ঘন্টায় ৩৩৯০ আক্রান্ত হয়েছে আর মৃত্যু হয়েছে ১০৩ জনের। এসদের মধ্যে বেশিটাই দিল্লি ,তামিলনাড়ু ,মহারাষ্ট্র ও গুজরাটের। শুক্রবার স্বাস্থ্যমন্ত্রকের তরফে জানানো হয় – ‘এই অবস্থায় ভাইরাসের সঙ্গে বেঁচে থাকা শিখতে হবে আমাদের । এটা বড় চ্যালেঞ্জ। ভাইরাস থেকে কিভাবে বাঁচা যায় সেই সম্পর্কে যে নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে তা মেনে চলা খুব গুরুত্বপূর্ণ। সকলের সহযোগিতা প্রয়োজন। ‘ স্বাস্থ্যমন্ত্রকের তথ্য অনুযায়ী দেশে করোনা সুস্থ হওয়ার হার ২৯.৩৬ % .আর মৃত্যু হার ৩.৩৪ % .
আরো পড়ুন :- ওয়ার্ল্ড অ্যাস্থমা ডে – সুস্থ থাকতে রোজ খান পেঁয়াজ
কয়েকটি রাজ্যে আরও বেশি করে করোনা টেস্ট হওয়া দরকার। দেশের অনেক বিশিষ্ট চিকিৎসকের মনে হচ্ছে দেশে করোনা সংক্রমণ জুন ও জুলাই মাসে সবচেয়ে বেশি হবে। করোনা রুগীদের চিকিৎসার জন্য কনভেলেসেন্ট প্লাজমা ব্যবহার কতটা কার্যকরী সেটা পরীক্ষা করার জন্য আইসিএমআর (ICMR) ২১ টি হসপিটালে ট্রায়াল শুরু করেছে।
Highlights
- গত ২৪ ঘন্টায় ৩৩৯০ আক্রান্ত হয়েছে আর মৃত্যু হয়েছে ১০৩ জনের।
- স্বাস্থ্যমন্ত্রকের তথ্য অনুযায়ী দেশে করোনা সুস্থ হওয়ার হার ২৯.৩৬ % .আর মৃত্যু হার ৩.৩৪ % .
- কনভেলেসেন্ট প্লাজমা ব্যবহার – ২১ টি হসপিটালে ট্রায়াল শুরু করেছে।