BBangla Nwes Dunia , সঙ্গীতা দত্ত রায় :- ক্রেডিট রেটিং সংস্থা কেয়ার একটি রিপোর্ট বলছে -আগামী একবছর বিলাসবহুলপন্যের চাহিদা তেমন একটা থাকবে না। কিন্তু মুদিখানার জিনিসের চাহিদা থাকবে প্রচুর। মার্কেট রিসার্চ সংস্থা নিয়েলসেন একটা রিপোর্টে বলে -পণ্য সরবরাহই হল খুচরো বিপণন সংস্থাগুলির সবচেয়ে বড় সমস্যা। লকডাউনের কারণে ছোট বড় সব সংস্থারই সাপলাই ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে।এই মুহূর্তে ই কমার্স ই একমাত্র ভরসা। বর্তমানে দেশের খুচরো ব্যবসা সমূহ ক্ষতির মুখে পড়েছে। রিটেলের ম্যানেজিং ডিরেক্টর কিশোর বিয়ানী জানান -ছোট বিপণন গুলির পরিচালন ৩০-৩৫% বেড়ে যাবে। এই অবস্থায় যাদের অনলাইন ব্যবসার সুযোগ আছে তারাই শুধু থাকবে।
আরো পড়ুন :- ২ হাজার টাকা দাম কমল সোনার , রেকর্ড জারি লকডাউনে
রিলায়েন্সের মতোই আমাজন ছোট ব্যবসায়ীদের নিজের ছাতার তলায় আনার কাজ শুরু করে দিয়েছে। ইতিমধ্যেই ৫০০০ অফ লাইন দোকানকে নিজেদের অন্তর্ভুক্ত করেছে। মুম্বাই ,বেঙ্গালোর ,দিল্লি ,লখনৌ ,সুরাট ইত্যাদি জায়গায় আমাজনের এই পরিষেবা শুরু হয়েও গেছে। ব্যবসায়ীরা আমাজনের আই হ্যাভ স্পেস -কে তাদের কাজে ব্যবহার করতে পারবে। ঠিক এই সময়ই জিওমার্ট নতুন ই কমার্স প্লাটফর্ম তৈরী করে। দেশের প্রায় ৭ কোটি ছোট ব্যবসায়ীকে এই অনলাইন ছাতার তলায় আনা হবে।
আরো পড়ুন :- জিএসটির নতুন লক্ষ্য
ভবিষ্যতের কথা ভেবেই ডিপিআইআইটি (DPIIT) ও সিএআইটি (CAIT) এই ন্যাশনাল ই কমার্স মার্কেট প্লেস তৈরির কথা ভাবে। সিএআইটির সেক্রেটারি খান্ডেলওয়ালের বক্তব্য ন্যাশনাল ই কমার্স মার্কেট প্লেস ইতিমধ্যেই রোজকার পণ্য সরবরাহে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। এই ন্যাশনাল ই কমার্স মার্কেট প্লেস ই একমাত্র যেটা ভবিষ্যতে দেশের ছোট ব্যবসায়ীদের কর্মজগতে টিকিয়ে রাখবে।