Bangla News Dunia , অমিত : সম্ভবত বিদায় নিতেই হচ্ছে কার্লোস কোয়াদ্রাতকে। সোমবার বিকেলের দিকে বিিনয়োগকারী কর্তাদের সঙ্গে ক্লাবকর্তাদের আলোচনায় বসার সম্ভাবনা। যা পরিস্থিতি তাতে কোয়াদ্রাতকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়ার রাস্তা খুঁজতেই সম্ভবত বসতে চলেছে বোর্ড অফ ডিরেক্টরস। যদিও নিজেরা সিদ্ধান্ত নিলেই হবে না। রাজি করাতে হবে স্প্যানিশ কোচকেও। কারণ পুরো বকেয়া বেতন ও ক্ষতিপূরণ মিলিয়ে টাকার অঙ্ক যথেষ্ট। তাই দুই তরফের মতানৈক্য না হলে ওই বিশাল টাকা দিয়ে তাঁকে সরাতে হবে। তবে ম্যানেজমেন্ট কোচকে বোঝানোর চেষ্টা করবে যে তাঁর পক্ষে ইস্টবেঙ্গলে আর কাজ করা কতটা সমস্যার হতে চলেছে। সমর্থকরা কোয়াদ্রাতের উপর ক্ষুব্ধ। তাঁরা ইতিমধ্যেই সামাজিক মাধ্যমে কোচ অপসারণের দাবি জানিয়েছেন। সবথেকে বড় কথা, ফুটবলারদের উপরও তিনি নিয়ন্ত্রণ হারিয়েছেন। কোচের বারবার নিজেকে সেরা কোচ বলে জাহির করার চেষ্টাও আর ভালোভাবে নিচ্ছে না ম্যানেজমেন্টও। এসব কিছু বুঝে কোচ নিজে সরে যেতে রাজি হয়ে গেলে অনেকটাই সমস্যার সমাধান হয়ে যায় ইস্টবেঙ্গলের।
আরো পড়ুন:- ৯ বছর পর উচ্চ প্রাথমিকে ১৪০৫২ শিক্ষক নিয়োগ! DA, HRA, বেতন সহ মাসে কত পাবেন তাঁরা?
যা খবর, তাতে আপাতত বিনো জর্জকে অন্তর্বর্তীকালীন কোচ করে কাজ চালানো হতে পারে। আর ডার্বির আগেই নতুন কোচের হােত দায়িত্ব তুলে দেওয়ার চেষ্টা থাকবে। আন্তোনিও লোপেজ হাবাসকে বাজিয়ে দেখা হচ্ছে। ইন্টার কাশী সম্ভবত তাঁকে ছাড়তে নারাজ। তাছাড়া হাবাস নিজেও ইস্টবেঙ্গলে কাজ করার ব্যাপারে দ্বিধায় আছেন। সঞ্জয় সেন একদিন আগেই সন্তোষ ট্রফিতে বাংলা দলের কোচ হয়েছেন। তিনিও আর আসতে রাজি হবেন কি না পরিষ্কার নয়। তবে নতুন কোচ হিসাবে চেনা কাউকেই দায়িত্ব দেওয়ার সম্ভাবনা প্রবল।
#End