Bangla News Dunia , পল্লব : প্রতি বছরের মতো, এবছরও সাধারণ মানুষ অনেক আশা এবং প্রত্যাশা নিয়ে কেন্দ্রীয় সাধারণ বাজেটের দিকে তাকিয়ে আছে। বিশেষ করে আয়কর হ্রাস ফলে মূল আয় বাড়ানোর বিষয়ে লক্ষ থাকে সাধারণ মানুষের। এছারাও একাধিক আশা নিয়ে মানুষ তাকিয়ে থাকে বাজেট এর দিকে।
আরো পড়ুন :- আসলে কে ছিলেন গুমনামি বাবা ? রহস্যের অন্তরালে
এমনই প্রত্যাশা হল বার্ষিক কর ছাড়ের সীমা বর্তমান ভারতীয় মুদ্রায় 2.5 লাখ টাকা থেকে বার্ষিক 5 লাখ টাকা করে দেওয়া। বর্তমানে নতুন এবং পুরানো উভয় কর ব্যবস্থার অধীনে 60 বছরের কম বয়সী করদাতাদের জন্য কর ছাড়ের সীমা বাৎসরিক 2.5 লাখ টাকা নির্দিষ্ট করা রয়েছে। আর্থিক বছর 2014 – 2015 থেকে বলবৎ।
জীবনযাত্রার ব্যয় এবং সাম্প্রতিক মহামারীর প্রভাবে প্রভাবিত হয়েছে সাধারণ করদাতা। এছারা মুদ্রাস্ফীতির হারকে বিবেচনা করলে সহজেই বোঝা যায় বর্তমানে করদাতা অবশ্যই তাদের নগদ আয়ের উপর প্রভাব অনুভব করছেন। এরফলে করদাতাদের হাতে আরও নিষ্পত্তিযোগ্য আয় ছেড়ে দেওয়ার যে কোনও পদক্ষেপ অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারকে ত্বরান্বিত করতে এবং বিনিয়োগকে উত্সাহিত করতে অনুঘটক হিসাবে কাজ করতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।
সিনিয়র সিটিজেন এবং সুপার সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য বার্ষিক আয়কর ছাড়ের সীমা বার্ষিক 5.5 লাখ এবং বার্ষিক 7.5 লাখ থেকে যথাক্রমে 3 লাখ এবং বার্ষিক 5 লাখ করা যেতে পারে৷ এর মাধ্যমে বার্ষিক 5 লাখ টাকার নিচে যাদের আয় তারা বিশেষ ভাবে উপকৃত হবেন।
আরো পড়ুন :- নতুন প্রজন্মের নেতা তৈরি করতে তৎপর মোদী ! তৈরি হচ্ছে নয়া ফর্মুলা
সরকার নতুন কর ব্যবস্থাকে আরও আকর্ষণীয় করার জন্য, নতুন কর ব্যবস্থার অধীনে বার্ষিক আয়কর ছাড়ের সীমা বর্তমান 2.5 লাখ থেকে বার্ষিক 5 লাখ পর্যন্ত বাড়িয়ে দিতে পারে৷ সরকারের দৃষ্টিকোণ থেকে, পুরানো এবং নতুন উভয় কর ব্যবস্থার অধীনে মৌলিক ছাড়ের সীমা বৃদ্ধি করলে করদাতাদের সম্ভাব্য পরিমাণের ভিত্তিতে ভারসাম্য থাকে।
আরও খবর পেতে ফলো করুন আমাদের চ্যানেল
আরো পড়ুন :- BIG NEWS : শুভেন্দুকে তীব্র আক্রমণ মমতার হেভিওয়েট মন্ত্রীর