জানুয়ারি থেকেই ব্যাঙ্ক খোলা, বন্ধের সময়ে পরিবর্তন আনল সরকার ! দেখুন নতুন টাইমিং

By Bangla News Dunia Desk - Pallab

Published on:

Bangla News Dunia, Pallab : নতুন বছর এসে গিয়েছে। আর নতুন বছর এবং নতুন মাসে নিয়মে বদল ঘটবেই ঘটবে। এবারও সেটার ব্যতিক্রম ঘটবে না। বিশেষ করে ব্যাঙ্কিং ক্ষেত্রে নতুন বছরে নিয়ম বদলে গেল। আপনারও কি ব্যাঙ্কে কাজ বাকি রয়েছে? তাহলে সেখানে যাওয়ার আগে জেনে নিন কিছু নিয়ম। প্রতিটি ব্যাঙ্কের (Bank) খোলা এবং বন্ধের সময় পৃথক হতে পারে। এ কারণে অনেক সময় মানুষকে সমস্যায় পড়তে হয়। এমতাবস্থায় ব্যাঙ্কিং পরিষেবার উন্নতিতে এক গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিল রাজ্য সরকার। সরকারের তরফে জানানো হল, রাজ্যে এবার থেকে সমস্ত রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের খোলার এবং বন্ধের সময় এখন একই হবে। ২০২৫ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ব্যাঙ্কগুলির এই পরিবর্তন কার্যকর হয়েছে। সব ব্যাংক সকাল ১০টা থেকে খোলা থাকবে এবং বিকেল ৪টায় বন্ধ হবে।

আরও পড়ুন: ২০২৫-এ কেমন হবে ভারতের সঙ্গে রসায়ন? জানালেন বাংলাদেশের সেনাপ্রধান

বদলে গেল ব্যাঙ্ক খোলা ও বন্ধের সময়

অবশ্য এই বদল বাংলা বা অন্য কোনও রাজ্য নয়, এই নয়া নিয়ম কার্যকর হতে চলেছে মধ্যপ্রদেশে। হ্যাঁ ঠিকই শুনেছেন। স্টেট লেভেল ব্যাঙ্কার্স কমিটির (এসএলবিসি) বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত অনুমোদিত হয়েছে এবং কমিটি বিশ্বাস করে যে এই পদক্ষেপটি ব্যাঙ্কিং পরিষেবাগুলিকে আরও সুবিন্যস্ত করতে সহায়তা করবে। এমনিতে বিভিন্ন ব্যাংকের বিভিন্ন সময়ের কারণে গ্রাহকরা বিভ্রান্ত হন এবং তাদের অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। কোনো কোনো ব্যাঙ্ক খোলে সকাল ১০টায়, আবার কোনো ব্যাঙ্ক খোলে সকাল সাড়ে ১০টা বা ১১টায়। এই বৈষম্যের কারণে যেসব গ্রাহককে এক ব্যাঙ্ক থেকে অন্য ব্যাঙ্কে যেতে হয় তাদের জন্য অনেক ঝামেলা পোহাতে হয়। তবে এবার সমস্যার দিন অতীত, কারণ সকলের কথা ভেবে বড় পদক্ষেপ নিল মধ্যপ্রদেশ সরকার।

নয়া নিয়ম অনুসারে, গ্রাহকরা এখন বিভিন্ন ব্যাঙ্কের সময়সূচি অনুযায়ী পরিকল্পনা ছাড়াই সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টার মধ্যে যে কোনো ন্যাশনাল ব্যাঙ্কে যেতে পারবেন। অভিন্ন সময়সূচী থাকলে বিশৃঙ্খলা কমবে। এতে ভিড় সামলানো সহজ হবে এবং গ্রাহকদের বেশিক্ষণ অপেক্ষা করতে হবে না।

খুশি গ্রাহকরা

ব্যাঙ্কিং সক্রান্ত এই নয়া নিয়মের জেরে খুশি গ্রাহকরাও। এর ফলে আগামী দিনে হয়রানি কমবে বলে আশাবাদী সকলে। সব ব্যাঙ্ক একই সময়ে কাজ করায় অন্যান্য ব্যাঙ্কের সঙ্গে লেনদেন ও গ্রাহক রেফারের মতো সেবার ক্ষেত্রে আরও ভালো সমন্বয় হবে। এতে কর্মীরাও উপকৃত হবেন। কারণ এটি অফিসের শিফটগুলির আরও ভাল পরিকল্পনায় সহায়তা করবে এবং এটি তাদের উত্পাদনশীলতা বাড়িয়ে তুলবে।

আরও পড়ুন:– বিমানযাত্রীদের জন্য সুখবর, ডোমেস্টিক ফ্লাইটেও মিলবে Wi-Fi পরিষেবা, কিভাবে এই সুবিধা পাবেন ? জানুন

Bangla News Dunia Desk - Pallab

মন্তব্য করুন