Bangla News Dunia, বাপ্পাদিত্য:- গত বৃহস্পতিবার বিমানটি উড়েছিল। তারপর তার সঙ্গে সংযোগও ছিল। কিন্তু কামচাটকা উপদ্বীপের কাছে আচমকা বিমানটি থেকে বিপদে পড়ার সংকেত আসে। সমুদ্রের কাছে বিমান বিপদে পড়াটা আতঙ্কের জন্ম দেয়।
এই সংকেত আসার পর বিমানটি হারিয়েও যায়। তার সঙ্গে সব সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। ছোট বিমানটিতে ৩ জন যাত্রী ছিলেন। তাঁদেরও কোনও খোঁজ নেই। ফলে শুরু হয় যেখানে শেষবার বিপদ সংকেত পাঠিয়েছিল বিমানটি সেখানকার আশপাশে।
জায়গাটা যথেষ্ট দুর্গম। পাহাড় জঙ্গলে ঘেরা। ফলে আকাশপথেই বিমানটির খোঁজ চলতে থাকে। এভাবে একটা করে দিন কাটতে থাকে। কিন্তু বিমানটির কোনও খোঁজ মেলেনি।
রাশিয়ার প্রত্যন্ত এলাকায় এএন-২ নামে এই ধরনের ছোট বিমানের চল যথেষ্ট। বিমানটি মিলকোভো থেকে উড়ে যাওয়ার কথা ছিল ওসোরা। কিন্তু মাঝপথে হারিয়ে যায় সেটি। সেটি যে ভেঙে পড়েছে এমনও কোনও কিছু জানা যায়নি।
অবশেষে সেটির খোঁজ মিলল রবিবার। এমআই-৮ হেলিকপ্টারে ৩ দিন টানা তল্লাশির পর অবশেষে তুন্দ্রোভায়া পাহাড়ের কাছে বিমানটিকে পড়ে থাকতে দেখা যায়।
বিমানটি তছনছ হয়ে গেছে এমনটা নয়। যাত্রীরা সুরক্ষিত ছিলেন। তাঁদের উদ্ধার করে দ্রুত হাসপাতালে পাঠানো হয়। কীভাবে এমন এক দুর্গম পাহাড়ি জায়গায় বিমানটি এভাবে বিপদে পড়ল? কীভাবেই বা সেটি রক্ষা পেল? কীভাবে সকলে সুরক্ষিত রইলেন?
এতদিন কেন লাগল সেটির খোঁজ পেতে? এই কদিনে কীভাবে নিজেদের বাঁচালেন যাত্রীরা? এমন নানা প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে তদন্ত শুরু হয়েছে।
আরো পড়ুন:– বাংলার শিল্পায়নে সাফল্যের মূলমন্ত্র কি ? ব্যাখ্যা করলেন অমিত মিত্র।
আরো পড়ুন:– গরমের দেশ ভারত, সূর্যের আলো প্রচুর, তাও দেহে ভিটামিন ডি কম, এর সমাধান বললেন ডাক্তারবাবু, জেনে নিন