Bangla News Dunia , পল্লব : ধারাবাহিক ভাবে বেড়ে চলেছে ফিক্সড ডিপোজিটের সুদের হার। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করতে গতবছর মে মাস থেকেই কয়েক দফায় রেপো রেট বৃদ্ধি করেছে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া। বিগত কয়েক মাসে ২২৫ বেসিস পয়েন্ট বা ২.২৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে রেপো রেটে। ফলে লাভবান হয়েছেন আমানতকারীরা।
আরো পড়ুন :- বাংলায় ৭৩৪ কোটির বিনিয়োগ মোদী সরকারের
PNB ১ জানুয়ারি থেকে সেভিংস অ্যাকাউন্ট এবং ফিক্সড ডিপোজিটের সুদের হার বাড়িয়েছে। সেভিংস অ্যাকাউন্টে সুদের হার বেড়েছে ০.২৫ শতাংশ। ফিক্সড ডিপোজিটের ক্ষেত্রে সুদের হার ৫০ বেসিস পয়েন্ট বা ০.৫ শতাংশ বাড়ানো হয়েছে।
ইন্ডিয়ান ওভারসিজ ব্যাঙ্ক ১ জানুয়ারি থেকে ৭ থেকে ৯০ দিন মেয়াদের ফিক্সড ডিপোজিটে সুদের হার বাড়িয়েছে। ফিক্সড ডিপোজিটে সর্বোচ্চ ৬.৫৫ শতাংশ হারে সুদ দিচ্ছে। প্রবীণ নাগরিকদের ৫০ বেসিস পয়েন্ট বা ০.৫ শতাংশ এবং অশীতিপর আমানতাকারীদের অতিরিক্ত ৭৫ বেসিস পয়েন্ট বা ০.৭৫ শতাংশ হারে সুদ দেওয়া হচ্ছে।
সুদ বাড়িয়েছে পঞ্জাব অ্যান্ড সিন্ধ ব্যাঙ্কও। পঞ্জাব ও সিন্ধ ব্যাঙ্কের তরফে ৭ দিন থেকে ১০ বছর মেয়াদের বিভিন্ন মেয়াদের ফিক্সড ডিপোজিটে এই সুদের হার বৃদ্ধি করা হয়েছে। ব্যাঙ্কটি বর্তমানে বিভিন্ন মেয়াদে সর্বনিম্ন ২.৮ শতাংশ থেকে সর্বোচ্চ ৬.২৫ শতাংশ পর্যন্ত হারে সুদ দিচ্ছে।
আরো পড়ুন :- ডিসেম্বর ছেড়ে এ বার জানুয়ারির-হুমকি শুভেন্দুর !
ফিক্সড ডিপোজিটে সুদের হার বাড়িয়েছে বন্ধন ব্যাঙ্ক। বেসরকারি ব্যাঙ্কটি ৭ দিন থেকে ১০ বছর পর্যন্ত বিভিন্ন মেয়াদের ফিক্সড ডিপোজিটে সর্বনিম্ন ৩ শতাংশ থেকে সর্বোচ্চ ৫.৮৫ শতাংশ পর্যন্ত হারে সুদ দিচ্ছে। প্রবীণ নাগরিকদের জন্য ব্যাঙ্কের সর্বনিম্ন সুদের হার ৩.৭৫ শতাংশ। এদিকে ব্যাঙ্কের তরফে ফিক্সড ডিপোজিটে সর্বোচ্চ ৬.৬ শতাংশ হারে সুদ দেওয়া হচ্ছে।
কনাড়া ব্যাঙ্ক ১ জানুয়ারি ফিক্সড ডিপোজিটে সুদের হার বাড়িয়েছে। ব্যাঙ্কটি ৭ দিন থেকে ১০ বছর পর্যন্ত বিভিন্ন মেয়াদেরর স্থায়ী আমানতে সর্বোচ্চ ৫.৮ শতাংশ পর্যন্ত হারে সুদ দিচ্ছে। ৫৫৫ দিন মেয়াদের বিশেষ ফিক্সড ডিপোজিটে ব্যাঙ্কের তরফে ৭.৩ শতাংশ হারে সুদ দেওয়া হচ্ছে স্থায়ী আমানতকারীদের।
আরও খবর পেতে ফলো করুন আমাদের চ্যানেল
আরো পড়ুন :- BIG NEWS : পাকিস্তানের উপর সোশ্যাল মিডিয়া STRICK করলো ভারত !
আরো পড়ুন :- পাকিস্তানে হামলা চালাল আফগান তালিবান, নিহত ৬, আহত ১৭
আরো পড়ুন :- দেশে খুচরো মুদ্রাস্ফীতি সর্বনিম্ন ! দ্রুত কমবে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দাম ?