Bangla News Dunia , Pallab : ঠান্ডা লেগে #জ্বর_সর্দি_কাশিতে জেরবার ! দ্রুত সুস্থ হতে হোমিওপ্যাথি ওষুধের উপর ভরসা রাখুন।
বর্ষায় ও ঋতু পরিবর্তনের সময় সর্দি-কাশির চিকিত্সায় ব্যবহৃত কিছু হোমিওপ্য়াথি ওষুধ সম্পর্কে আলোচনা করা হল, দেখে নিন একনজরে…
#অ্যাকোনাইট (Aconite): ঠান্ডা বা শুষ্ক আবহাওয়ার সংস্পর্শে আসার পর ঠান্ডা এবং কাশির প্রাথমিক পর্যায়ে এই ওষুধটি নির্ধারিত হয়। এটি সাধারণত জ্বর আসার প্রথম ২৪ ঘন্টার মধ্যে দেওয়া হয়।
আরো পড়ুন : সন্তানকে মানুষ করতে মেনে চলুন কালাম স্যারের ৬ নীতি, সমাজে দৃষ্টান্ত সৃষ্টি করবে আপনার বাচ্চা
#অ্যালিয়াম_সিপা (Allium cepa): অ্যালিয়াম সিপা হল হাঁচি এবং চোখ দিয়ে জল পড়া-সহ ঠান্ডার চিকিৎসার জন্য। এছাড়া ঠান্ডা লেগে রোগীর চোখ থেকে অনবরত জল না গড়িয়ে নাক দিয়ে কাঁচা সর্দি বের হলে, তার জন্য এই ওষুধটি দেওয়া হয়।
#আর্সেনিকাম_অ্যালবাম (Arsenicum Album): যদি ঘন ঘন হাঁচি হয়, নাক জ্বালা করে এবং সুড়সুড়ি দেয়, তাহলে আর্সেনিকাম অ্যালবাম গ্রহণ করা যেতে পারে। এই ওষুধটি কপালে ও মাথাব্যথা, বুকে জ্বালা ধরে যাওয়া, অস্থিরতা এবং উদ্বেগের চিকিৎসাযতেও কার্যকর।
#ইউফ্রাসিয়া (Euphrasia): চোখ থেকে জল পড়া চিকিৎসার জন্য ইউফ্রাসিয়া নির্ধারিত হয়। দিনের বেলায় ঠান্ডার প্রকোপে কাশি বেশি হলে ও চোখের পাতা ফুলে গেলে এই হোমিওপ্যাথি অত্যন্ত কার্যকরী।
#ফেরাম_ফসফরিকাম (Ferrum phosphoricum): এই হোমিওপ্যাথি ওষুধ সমস্ত প্রদাহজনিত সমস্যা, লাল হয়ে যাওয়া চোখ, অনিদ্রা, দুর্বলতা এবং অতিরিক্ত গলা শুকিয়ে গেলে প্রাথমিক পর্যায়ে চিকিত্সার জন্য কার্যকর।
#জেলসেমিয়াম (Gelsemium): শরীর ব্যথা, সারা শরীর ভারী হওয়া, ক্লান্তি, অস্থিরতা এবং ঠাণ্ডা লাগলে জেলসেমিয়াম গ্রহণ করতে পারেন।
#কালি_বাইক্রোমিকাম (Kali bichromicum): এই ওষুধটি ঠান্ডা এবং নাক দিয়ে অনবরত কাঁচা সর্দির চিকিত্সার জন্য ব্যবহৃত হয়।
#ফসফরাস (Phosphorus): এই হোমিওপ্যাথি ওষুধটি শুষ্ক কাশিতে ভোগা মানুষদের জন্য প্রদান করা হয়।, যা সকালে বা সন্ধ্যায় বা কথা বলার সময়, খাওয়ার সময়, হাসতে বা ঠান্ডা বাতাস শ্বাস নেওয়ার সময় বৃদ্ধি পায়।
ডোজ: আপনার অবস্থার তীব্রতার উপর ভিত্তি করে ডাক্তার আপনাকে ডোজ লিখে দেবেন। যদি আপনি ৩-৪ ডোজের পরেও কোনও উন্নতি লক্ষ্য না করেন, তাহলে ডাক্তারের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন। #End