Bangla News Dunia , Pallab : – রক্তের সিরাম বা জলীয় অংশ বৃদ্ধি পেলে তৎসহ আভ্যন্তরীণ পেরিকার্ডিয়াম, পেরিটোনিয়াম ইত্যাদি সেরাসগর্তে একত্রিত হয়ে কৌশিক বিধান সমূহের আয়তন বৃদ্ধি হলেই শোথ লক্ষণ প্রকাশ পায় । সংক্ষেপে বলা যায়, সমস্ত দেহে বা দেহের অংশ বিশেষে বা কোন যন্ত্রে জল সঞ্চয় হলে তাকে শোথ বলে ।
🔮 দুষিত রক্ত, রক্তের জলীয় অংশ বৃদ্ধি, রক্ত সঞ্চালনে ব্যাঘাত, শিরা ও ধমনীর আবরণের শিথিলতা, জলীয় পদার্থের স্বাভাবিক নিঃসরণ বৃদ্ধি অথবা রসদ্রব্যের শোষণ অভাবই ইহার প্রধান কারণ ।
🔮 শরীর রক্তে ক্যালসিয়াম ফসফেট ও সোডিয়াম ক্লোরাইডের অভাব ।
আরো পড়ুন:- আয়ের প্রায় 65% দান করতেন তিনি, রতন টাটার জীবনের আরও অজানা তথ্য মুগ্ধ করবে আপনাকে
🔮হৃদযন্ত্র, যকৃৎ ও কিডনির ক্রিয়াগত ব্যাঘাতে স্থান বিশেষ বা সর্ব শরীরে জলীয় পদার্থ সঞ্চিত হয় ।
🔮 রক্তে লবণ পদার্থের অভাব এবং ত্বকের সূক্ষ্ম ছিদ্র বা অন্যান্য যন্ত্রাদির ক্রিয়াগত ব্যাঘাত ঘটলে ঘাম ও প্রস্রাব হ্রাস বা বন্ধ হয় ।
🔮 শরীরে স্ফোটক বসে গিয়ে সবিরাম জ্বর, আরক্ত জ্বর, অতিরিক্ত মদ্যপান, অধিক পরিমাণ রক্তস্রাব ইত্যাদি কারনেও শোথ দেখা দিতে পারে ।
♥ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা ( Homoeopathic Treatment ) ——
শোথ রোগে লক্ষন অনুযায়ী নিম্নের ঔষধ গুলো ব্যবহৃত হয় !
♠ফসফরাস
♠আর্সেনিক
♠পালসেটিলা
♠রাসটক্স
♠সালফার
♠লাইকোপোডিয়াম
♠ডিজিটালিস
রোগীর সার্বিক লক্ষন অনুযায়ী অন্য যে কোন মেডিসিন আসতে পারে! #End
আরো পড়ুন:- পুজোর মুখে ২০০ জন অনাথ শিশুর বিরাট দায়িত্ব নিলেন সৌরভ! জানতে পড়ুন বিস্তারিত