আপেল খোসা সমেত খান। আপেলের খোসাতেও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা শারীরিক প্রদাহ কমায় এবং হার্টের স্বাস্থ্য উন্নত করে।
পেয়ারা কখনওই খোসা ছাড়িয়ে খাবেন না। পেয়ারার খোসায় ফাইবার, ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে। এই ফল অন্ত্রের স্বাস্থ্যের খেয়াল রাখে এবং ইমিউনিটি বৃদ্ধি করে।
খোসা সমেত নাসপাতি খান। নাসপাতির খোসায় ফাইবার, ভিটামিন ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। খোসা সমেত নাসপাতি খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে।
অনেকেই কিউই খোসা ছাড়িয়ে খান। এই ভুল আর করবেন না। ফলের মতো কিউইয়ের খোসাতেও ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। এই সব পুষ্টি স্বাস্থ্যের জন্য অপরিহার্য।
সবেতা খোসা সমেত খাওয়ার কথা অনেকে ভাবতেই পারেন না। কিন্তু এই ফল খোসা সমেত খেলেই উপকার বেশি। সবেতার খোসায় ফাইবার, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও অন্যান্য পুষ্টি রয়েছে, যা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।
পিচও খোসা সমেত খাওয়া উচিত। এই ফলের খোসাতেও ভিটামিন সি, ফাইবার পাওয়া যায়, যা দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা উন্নত করে।
শসা খোসা সমেত খান। শসার খোসাতে ভিটামিন, মিনারেল, ফাইবার রয়েছে। শসার খোসায় ভিটামিন কে রয়েছে, যা হাড়ের স্বাস্থ্য এবং ত্বক, চুল ও নখের স্বাস্থ্য উন্নত করতে সাহায্য করে।
ব্লুবেরি, ব্ল্যাকবেরি, স্ট্রবেরির মতো বেরিজাতীয় ফল খোসা সমেত খান। ঠিক যে ভাবে আঙুর খান। এই সব ফল অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর এবং স্বাস্থ্যের জন্য ভীষণ উপকারী।