প্রস্রাবের সময়ে যোনির প্রদাহ হচ্ছে ? দ্রুত মুক্তি দেবে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা

By Bangla News Dunia Desk - Pallab

Published on:

Homeopathy

Bangla News Dunia, Pallab : হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা ব্যক্তির সম্পূর্ণ শারীরিক ও মানসিক লক্ষণের ভিত্তিতে নির্ধারণ করা হয়। এটি প্রাকৃতিক উপাদানের সাহায্যে দেহের স্বাভাবিক প্রতিরোধক্ষমতা বাড়িয়ে রোগ নিরাময় করে। যোনির প্রদাহের ক্ষেত্রে এটি খুবই কার্যকর হতে পারে।

***ঔষধ গুলো কেবল জানানোর উদ্দেশ্যে লেখা হলো কেউ ডাক্তারি পরামর্শ ছাড়া ওষুধ সেবন করিবেন না।

আরো পড়ুন :- অবশেষে ৩২ হাজার Group D কর্মী নিয়োগ শুরু ! প্রকাশিত হল বিজ্ঞপ্তিও

হোমিওপ্যাথি ওষুধের তালিকা ও ব্যবহারের কারণ:

1. সেপিয়া (Sepia):

লক্ষণ:

যোনিতে চুলকানি ও শুষ্কতা।

স্রাব ঘন, হলুদ বা সবুজাভ এবং দুর্গন্ধযুক্ত।

তলপেটে ভারী অনুভূতি।

ডোজ:

30C বা 200C পটেন্সিতে দিনে 1-2 বার।

2. পালসাটিলা (Pulsatilla):

লক্ষণ:

স্রাব পাতলা, ঘন, এবং মিষ্টি গন্ধযুক্ত।

মানসিক অবসাদ বা কান্নার প্রবণতা।

ডোজ:

30C পটেন্সিতে দিনে 2-3 বার।

3. ক্যানথারিস (Cantharis):

লক্ষণ:

প্রস্রাবের সময় তীব্র জ্বালা।

যোনিতে তীব্র চুলকানি ও পুড়ুনি অনুভূতি।

ডোজ:

6C বা 30C দিনে 3 বার।

4. ক্যালক্যারিয়া কার্বোনিকা (Calcarea Carbonica):

লক্ষণ:

স্রাব পীতাভ ও পুরু।

অতিরিক্ত ক্লান্তি বা শারীরিক দুর্বলতা।

ডোজ:

30C পটেন্সি দিনে 1 বার।

5. বোরাক্স (Borax):

লক্ষণ:

স্রাব দুধের মতো সাদা।

যোনিতে জ্বালা বা সেলাইয়ের মতো ব্যথা।

ডোজ:

30C পটেন্সিতে দিনে 2 বার।

6. নাট্রাম মিউর (Natrum Mur):

লক্ষণ:

স্রাব পাতলা, লবণাক্ত, এবং বেশি পরিমাণে।

মানসিক বিষণ্নতা ও একাকীত্বের অনুভূতি।

ডোজ:

6X বা 30C দিনে 2-3 বার।

7. সাইলিসিয়া (Silicea):

লক্ষণ:

ক্রনিক ইনফেকশন বা দীর্ঘস্থায়ী প্রদাহ।

স্রাব ক্ষারযুক্ত ও দুর্গন্ধযুক্ত।

ডোজ:

30C বা 200C সপ্তাহে 1-2 বার।

আরও পড়ুন:– বরফের মতো সাদা হয়ে যাচ্ছে শিশুরা, শীতের কামড়ে আরও বেহাল গাজ়া

 

 

 

 

Bangla News Dunia Desk - Pallab

মন্তব্য করুন