Bangla News Dunia , পল্লব : যুবতী মেয়ের সারা মুখে ব্রনের তীব্র আক্রমন। ব্রন দেখা দেয়, পাকে, পুঁজ হয়, ব্যথা করে, খুব চুলকায়। দীর্ঘ দিনের সমস্যা। বুঝতেই পারছেন, গালের কি অবস্থা। বড় বড় হাসপাতাল, ডাক্তার সব দেখানো হয়ে গেছে। শেষে হোমিওপ্যাথিক ডাক্তারও দেখিয়েছেন, ব্রনের চিকিৎসায় সাধারণত যেসব হোমিওপ্যাথিক ঔষধ ব্যবহৃত হয়, সেগুলো খেয়েছেনও। কিন্তু ফলাফল হল সামান্য কিছুটা কমে, আবার যেই-সেই ! !
আরো পড়ুন:- ৯ বছর পর উচ্চ প্রাথমিকে ১৪০৫২ শিক্ষক নিয়োগ! DA, HRA, বেতন সহ মাসে কত পাবেন তাঁরা?
মূল কারণ হলো, সবাই রোগের চিকিৎসা করেছেন, রোগীর চিকিৎসা কেউ করেন নাই। সবাই ব্রন নিয়ে চিন্তা করেছেন, কীভাবে এগুলোকে গাল থেকে সরানো যায়, কীভাবে এগুলোকে দূর করা যায়। কেউ চিন্তা করে নাই, যে মানুষটি ব্রনে আক্রান্ত, তার কী খবর। সে কেমন আছে ? সে যদি সুস্থ হয় তাহলেই কেবল তার সমস্যার স্থায়ী সমাধান হবে।
এই বার বলেন, সম্পূর্ণ কেস টেকিং করার পর ব্রন রোগের চিকিৎসা করবেন, নাকি ব্রনে আক্রান্ত এই সালফার রোগীর চিকিৎসা করবেন ? বাস্তব কথা হলো, যতদিন পর্যন্ত সূক্ষমাত্রায় শক্তিকৃত সালফার প্রয়োগ করা না হবে, ততদিন পর্যন্ত সে সুস্থ হবে না, তাঁর ব্রনও স্থায়ী ভাবে দূর হবে না। এটাই হল হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা। #Short News