Bangla News Dunia, জয় রায়:- যে মাছের গায়ে আঁশ নেই সেই সব মাছ রাতে খাবেন না এতে নানা রকমের রোগ হয়। ইলিশ মাছ পরপর কয়েক দিন খাবেন না এতে যেই রোগ ভালো হয়ে গেছে সেই রোগ আবার আক্রমণ করতে পারে। সেই জন্য ইলিশ মাছ পরপর কয়েক দিন খেতে নেই।
পেটকে ঠান্ডা রাখুন , বাসি কুঁজোর জলে দু চামচ ছোলার ছাতু , দু চামচ জবের ছাতু ও ২ টি লাল বাতাস দিয়ে খেলে উপকার হয়। তবে এই শরবত খাবার এক ঘন্টা পর্যন্ত চা বা কফি খাবেন না। গড় জল ও পাতি লেবুর রস এক সাথে মিশিয়ে খেলেও বহু রজার হাত থেকে রাখা পাওয়া যায়। লক্ষ রাখবেন বাচ্চারা ভাত খাবার পর যেন জল খায়। জল বেশি খাবার ফলে যেমন কিডনি খারাপ হয় তেমনই জল কম খাবার জন্য কিডনি খারাপ হয়।এর ফলে বিকলাই রোগ হতে পারে। লক্ষ রাখবেন যাতে বাচ্চারা রাতে না খেয়ে ঘুমিয়ে না পরে। পর পর কয়েকদিন যদি রাত্রে না খে ঘুমিয়ে পরে তবে তার থেকে কোনো বোরো রজার সৃষ্টি হতে পারে। যেই সব বাচাদের পোলিও হয়েছিল তাদের উপর বিশেষ নজর দেওয়া উচিত। যে সমস্ত প্রসূতি মায়েদের অম্বলের রোগ আছে তারা বুকের দুধ বাচ্চাকে না দেয়। তাতে বাঁচার অনেক ক্ষতি হতে পারে।
যারা প্রতিদিন মদ খান তারা পাঠার কিডনি , হার্ট ও ফুসফুসের সুপ করে খেলে উপকার পাবেন।
পাঠার নাড়িভুঁড়ি অল্প মশলা দিয়ে বা বিনা মসলায় খেলেও উপকার হয়ে থাকে। বিশেষ করে গ্যাস্টিক রোগীদের জন্য।
যাদের প্রসাবে ভীষণ গন্ধ তাদের প্রচুর পরিমানে জল খাওয়া উচিত। যদি সম্বভ হয় তবে একটু পাতি লাবু দিয়ে খেলে ভালো হয়।
নাভিতে তেল দিয়ে গোসল করলে ঠোঁট ,গোড়ালি ,ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে ফাটল ধরে না। হাঁপানি রোগীদের বিড়ি সিগরেট খাওয়া বন্ধ না করলে হাঁপানি রোগ কম দুস্কর। প্রতি মানুষের ভোরবেলা খালি পায়ে হাঁটা দরকার। বাচ্চাদের বেশি রং দেওয়া মিষ্টি দেবেন না। রং দেওয়া মিষ্টি আমাদের কিডনির জন্য খুবই ক্ষতিকারক।
আঠা সমেত বেল খেলে পুরুষদের অক্ষমতা দূর হয়। যাদের ভাত খাবার পর পায়খানা পায় সেক্ষেত্রে দুটো করে কাঁঠালি কলা সকালে ভাত খাবার পর খেলে উপকার পাওয়া যায়।
যাদের দিনের মধ্যে ৮ থেকে ১০ বার পায়খানা পায় তাদের দুটো করে কলা ও চিরে ভাজা সকালে জল খাবারের সাথে খেতে হবে। তাতে ভীষণ উপকার পাবেন এবং সূর্য ওঠার আগে গোসল সেরে নিলে বহু রজার হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। যাদের হাই ব্লাড প্রেসার , সুগার ও লো প্রেসার ইত্যাদি আছে তারা খুবই উপকার পাবেন।
কলা পাতায় ভাত খেলে কম করে ২৮টি রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। অবশ্যই কলা পাতা মেঝেতে পেতে আসন করে বসে ভাত খাবেন চেয়ার টেবিলে নয়। কলা পাতায় গরম গরম ভাত খেলেই বেশি উপকার। দাঁড়িয়ে প্রসাব করা উচিত নয় অন্তত দিনের শুরুতে ও শেষে অথাৎ সকালে ঘুম থেকে উঠে এবং রাত্রে শোবার পূর্বে অবশ্যই বসে প্রসাব করবেন। সূর্যের দিকে মুখ করে কখনই প্রসাব করা উচিত নয়। এতে পুরুষদের শুক্র দোষ দেখা দিতে পারে।
যারা পেটের রোগে দীর্ঘ দিন ভুগছেন , তারা সিম ও দিম কখনই খাবেন না।
ভাঙা ডিম কখনই খাবেন না এতে সংক্রমণ রোগ বৃদ্ধি করে।
যাদের কালো পায়খানা হয় তাদের জন্য ডিম একেবারেই নিষিদ্ধ।
খাই খাই ভাব কখনই চেহারার উন্নতি হয় না। দিনের বেলা ঘুমানো শরীরের পক্ষে ক্ষতিকারক। দিনের বেলা ঘুমালে আমাদের অম্বলের রোগ হতে পারে।
যাদের অম্বল আছে তারা খাবার খাওয়ার অন্তত ২০ মিনিট পর জল খাবেন। জল যতটা বেশি খেতে পারবেন ততই ভালো। সকালে মাটির পাত্রে জোয়ান ভিজিয়ে রেখে দুপুরে খাওয়া দাওয়ার ২০ মিনিট পর সেই জল খেলে বেশ উপকার পাবেন।
প্রচন্ড অম্বল হলে আখের গুড় এবং বিটনুনের শরবত খেলে উপকার পাবেন। স্যালাড ছাড়া হাত রুটি খাবেন না। স্যালাড তৈরি করবেন বিট , গাজর ,শসা মূল ,পিয়াজ টমেটো ইত্যাদি দিয়ে।