Bangla News Dunia, S. Datta Roy – করোনা ভাইরাসের ১১ টি স্টেন বা প্রজাতি ভারতে আছে। এই স্টেন গুলি থেকেই ভারত বায়োটেক হায়দ্রাবাদের জিনোম ভ্যালিতে নিজস্ব ল্যাবরেটরিতে কোভ্যাকসিন তৈরী করেছে। প্রথমে ৩৭৫ জনকে ১২৫ জনের ৩ টি দলে বিভক্ত করা হবে। প্রতিটি দলের জন্য বরাদ্দ কোভ্যাকসিনের আলাদা আলাদা ৩ টি ব্যাচের ভয়াল থাকবে।
প্রতিটি দলের ১০০ জনকে কোভ্যাকসিন দেওয়া হবে আর বাকি ২৫ জনকে কন্ট্রোল হিসেবে জাপানি এনসেফেলাইটিসের ভ্যাকসিন দেওয়া হবে। কে কোন ভ্যাকসিন পাচ্ছে সেটা ৪:১ অনুপাতে কম্পিউটার ঠিক করে দেবে। কোভ্যাকসিন ও জেই ভ্যাকসিনের অনুপাত হবে ৪:১। এই অনুসারে প্রথমে ৫০ জনের ওপর প্রয়োগ করা হবে প্রতিষেধক। ২ য় ডোজের ৭ দিনের মাথায় যদি তাদের সুরক্ষা সংক্রান্ত কোনো সমস্যা না হয় তাহলে ২ য় পর্যায়ে আরও ৫০ জনের ওপর প্রয়োগ করা হবে এই প্রতিষেধক।
এইভাবে ১৫ বাড়ে ৭৫০ জনের ওপর প্রতিষেধক প্রয়োগ করা হবে। ১ম পর্যায়ে ১৮-৫৫ বছর বয়সী ৩৭৫ জনের ওপর এবং ২য় পর্যায়ে ১২-৬৫ বছর বয়সের ৭৫০ জনের ওপরে। ২য় ডোজের ১৪ ও ২৮ দিনের মাথায় দেখা হবে যে করোনার বিরুদ্ধে শরীরে কতটা এন্টিবডি তৈরী হলো।
Highlights
১. শরীরে কোভ্যাকসিন প্রয়োগের নিয়ম।
২. ভারত বায়োটেক হায়দ্রাবাদের জিনোম ভ্যালিতে নিজস্ব ল্যাবরেটরিতে কোভ্যাকসিন তৈরী করেছে।
# করোনা ভাইরাস # কোভ্যাকসিন # এন্টিবডি