bBangla News Dunia, অজয় দাস :- মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আগেই চীন ও WHO এর উপর প্রশ্ন তুলেছেন। তার পর তিনি আমেরিকা থেকে WHO কে যেই অর্থ সাহায্য করা হতো তা বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নেন।
মূলত WHO কে সবচেয়ে বেশি টাকা সাহায্য করতো আমেরিকা। আমেরিকা প্রতি বছর WHO কে ৫০ মিলিয়ন ডলারের বেশি অর্থ সাহায্য করতো। তার পরেই সবচেয়ে বেশি অর্থ সাহায্য করতো জাপান ২১ মিলিয়ন ডলার , জার্মানি ১৫ মিলিয়ন ডলার ও ব্রিটেন ১১ মিলিয়ন ডলার।
আরো পড়ুন :- লকডাউনে বিনামূল্যে ইন্টারনেট পরিষেবা !
এই সব দেশের নিরিখে চীন অনেক কম অর্থ সাহায্য করতো WHO কে। WHO এর সারা বিশ্ব থেকে প্রাপ্য টাকার মাত্র ১ % দিতো চীন। তবে এখন আমেরিকা WHO কে অর্থ সাহায্য বন্ধ করে দেওয়ায় চীন WHO কে ৩০ মিলিয়ন ডলার দেবার ঘোষণা করে। আর এতেই উঠছে প্রশ্ন। চীনের এই আর্থ সাহায্যের নেপথ্যে কি কোনো নতুন কিছু লুকিয়ে আছে।
চীনের ইতিহাস দেখলে বোঝা যায় চীন অন্য দেশের মতো নয়। চীন নিজের স্বার্থ ছাড়া কিছুই ভাবে না। চীন তেমন ভাবে কোনো দেশকে সাহায্য করেনি আগে। চীন যত দেশকে অর্থ সাহায্য করেছে তার মধ্যে তার ব্যাবসায়িক পরিকল্পনা লুকিয়ে আছে।
চীন অনেক দেশকে লোনের মাধ্যমে অর্থ সাহায্য করেছে আর যখন ওই দেশ এই লোন শোধ করতে পারেনি তখন চীন সেই দেশের ভূখণ্ড দখল করে নিয়েছে। করোনা মহামারীর মধ্যেও দেখা যাচ্ছে চীনের বড়ো বড়ো কোম্পানি গুলো বিদেশি কোম্পানি গুলোকে কম দামে কেনার চেষ্টা করছে। যার জন্য সরকারের নতুন করে আইন বানাতে হচ্ছে।